/ হোম / অপরাধ
টাঙ্গাইলে জমির জন্য বাবা-মাকে পিটিয়ে আহত করল ছেলে - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে জমির জন্য বাবা-মাকে পিটিয়ে আহত করল ছেলে

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইল সদর উপজেলার পোড়াবাড়ি ইউনিয়নের বানিয়াবাড়ী এলাকায় ছেলের নামে জমি লিখে না দেয়ায় বাবা-মাকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে।

ছে‌লের এমন অত্যাচা‌রে অতিষ্ঠ হ‌য়ে ছেলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে টাঙ্গাইল সদর ফাঁড়ি পুলিশের কাছে গিয়ে লিখিত অভিযোগ দিলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়‌নি পু‌লিশ।

এ ব্যাপারে অসহায় বৃদ্ধা বাবা মোহাম্মদ আলী পল্টু জানান, তার স্ত্রী রুমিছা বেগমের নামে বাড়ির সাড়ে ৯ শতাংশ জমি রয়েছে। সেই জমি ছেলে শুকুর আলী তার নামে লিখে দেয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে তাদের চাপ প্রয়োগ করে আসছে। প্রতিনিয়তই শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে।

তিনি জানান, এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার (১৯ এপ্রিল) আবারও জায়গা লিখে দিতে বলে ছেলে শুকুর আলী । তার কথায় রাজি না হওয়ায় ছে‌লে, ছে‌লের বউ, না‌তি, ছে‌লের শ্যালকসহ কয়েকজন মিলে মোহাম্মদ আলী ও তার স্ত্রী রুমিছা বেগমকে মারধর ক‌রে।

এ সময় মোহাম্মদ আলীর আরেক ছে‌লে ও না‌তিরা এগি‌য়ে এলে তা‌দের‌ও মারধর করা হয়। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।

এ ব্যাপারে পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা নেয়‌নি পু‌লিশ। এতে আতঙ্কে দিন কাটাতে হচ্ছে তাদের।

মোহাম্মদ আলী পল্টুর আরেক ছে‌লে ফজল হক বলেন, গায়ের জোরে শুকুর বাবা-মা‌সহ সবাইকে লোক ভাড়া ক‌রে মারধর ক‌রে‌ছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আলী বলেন, বাবা-মা‌কে মারধর করার ঘটনা‌টি ন্যক্কারজনক। ছেলে হয়ে বাবা-মায়ের গায়ে হাত তোলা ঠিক হয়নি। তদন্তসাপেক্ষে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

টাঙ্গাইলের কাগমারি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোশারফ হোসেন বলেন, বিষয়টি জানি। তবে শুনেছি তারা সামাজিকভাবে বিষয়টি সমাধান করবেন।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৬. এপ্রিল ২০২১ ০২:৩৭:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে প্রাইভেটকারসহ ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে প্রাইভেটকারসহ ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে একটি প্রাইভেটকারসহ ডাকাত দলের ৪ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার( ২২ এপ্রিল) রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উপজেলার কোদালিয়া এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। শুক্রবার(২৩ এপ্রিল) তাদের ৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো পটুয়াখালী জেলার মির্জাগজ্ঞ থানার  নতুন শ্রীনগর গ্রামের ইলিয়াস হাওলাদারের ছেলে জুয়েল হাওলাদার (২৭), একই জেলা সদরের কালিচন্না গ্রামের চান মিয়ার ছেলে নুর আমিন (২৪) শরীয়পুর জেলার জাকিরা উপজেলার পালেরচর গ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে  মুরাদ (২৫), বড়গুনা জেলার আমতলী উপজেলার বনইবুনিয়া গ্রামের মাজেদ মৃধার ছেলে নজরুল মৃধা (৩২)।

পুলিশ জানায়, মহাসড়কে প্রাইভেটকার অথবা মাইক্রোবাস নিয়ে নিজেরাই যাত্রী ও চালক সেজে যানবাহনের জন্য অপেক্ষায় থাকা যাত্রীদের কম টাকা ভাড়ায় গন্তব্যে পৌছে দেয়ার কথা বলে গাড়ীতে উঠাতেন। পরে সুবিধামতো জায়গায় পৌঁছে তাদের অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে গলায় গামছা পেঁচিয়ে সর্বস্ব লুটে নিতো। অনেক সময় চলন্ত গাড়ী থেকে লাথি মেরে ফেলে দিয়ে পালিয়ে দিতো। কোন কোন ক্ষেত্রে অনেক যাত্রীকে মেরেও ফেলে।

গ্রেপ্তারকৃতরা মহাসড়কের বাইপাইল-চন্দ্রা-টাঙ্গাইল এবং গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস থেকে মিরের বাজারসহ আশপাশের এলাকায় অপরাধ সংগঠিত করতো বলে মির্জাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ রিজাউল হক জানিয়েছেন।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৪. এপ্রিল ২০২১ ০২:৩৫:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে ফের ৭৬ বস্তা খাদ্য বান্ধব চাল জব্দ - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে ফের ৭৬ বস্তা খাদ্য বান্ধব চাল জব্দ

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলের গোপালপুরে ফের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজির ৭৬ বস্তা চাল উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার(২২ এপ্রিল) বিকালে উপজেলার হাদিরা ইউনিয়নের চাতুটিয়া মধ্যপাড়ার লাল মিয়ার বাড়ি থেকে চালের বস্তা গুলো উদ্ধার করে উপজেলা প্রশাসন। গোপালপুর থানার অফিসার-ইন-চার্জ(ওসি) মোশাররফ হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পারভেজ মল্লিক বলেন, দুইজন ব্যক্তি ১০ টাকা কেজি দরের ৩০ কেজি বস্তার খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল ক্রয় করে লাল মিয়ার বাড়িতে মজুদ করে রাখেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে ৭৬ বস্তা চাল জব্দ করা হয়।

পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে লাল মিয়াসহ বাড়ির লোকজন পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা আবদুল্লাহ ইবনে হুসাইন বাদী হয়ে গোপালপুর থানায় নিয়মিত মামলা দায়ের করেছেন।

প্রকাশ,এর আগে মঙ্গলবার(২০ এপ্রিল) বিকালে উপজেলার আলমনগর মধ্যপাড়ায় অভিযান চালিয়ে ৬০ বস্তা খাদ্য বান্ধব চাল জব্দ করা হয়।
জেলা প্রতিনিধি

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৩. এপ্রিল ২০২১ ১০:০০:পিএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ৫ - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ৫

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের সখীপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে সংঘর্ষে উভয়পক্ষের পাঁচজন আহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) ভোরে উপজেলার হাতিবান্ধা গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতদের সখীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। উভয়পক্ষ সখীপুর থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগও করেছেন।

জানা যায়, হাতিবান্ধা গ্রামের আবদুল মালেক (৪০), আবদুল আজিজ (৪৫), আবদুল আলীম (৪২) এবং বড়ভাই আবদুল হাকীমের (৫৫) মধ্যে জমির ভাগ-ভাটোয়ারা নিয়ে বিরোধ চলছিল। বৃহস্পতিবার ভোরে মাত্র ১০ শতাংশ জমি নিয়ে ওই দুইপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। সংঘর্ষের সময় দা’-শাবলের আঘাতে বড়ভাই আবদুল হাকীম, তার স্ত্রী মালেকা বেগম ও মেয়ে মাহমুদা আহত হন।

অন্যদিকে, ওই সংঘর্ষে অপরপক্ষের আবদুল আজিজ ও আবদুল আলীম আহত হয়ে হাসপতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদের মধ্যে আবদুল আজিজের বাম হাত ভেঙে গেছে।

এ ঘটনায় আবদুল হাকীমের মেয়ে মাজেদা আক্তার অপরপক্ষের আবদুল আজিজের স্ত্রী সোনিয়া আক্তার বাদী হয়ে সখীপুর থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
সখীপুর থানার সেকেন্ড অফিসার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওমর ফারুক বলেন, মূলত পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগ নিয়ে ভাইদের মধ্যে বিরোধ।

আমরা দুই পক্ষেরই অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৩. এপ্রিল ২০২১ ০৪:২৯:এএম ৩ বছর আগে
নাগরপুরে অবৈধ বালু ব্যবসায়ীদের হামলায় এসিল্যান্ড লাঞ্ছিত, সেনাসদস্য আটক - Ekotar Kantho

নাগরপুরে অবৈধ বালু ব্যবসায়ীদের হামলায় এসিল্যান্ড লাঞ্ছিত, সেনাসদস্য আটক

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলের নাগরপুরে বালু মহালে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) তারিন মসরুরের নেতৃত্বে পরিচালিত মোবাইল কোর্টে হামলা চালিয়েছে অবৈধ বালু ব্যবসায়ীরা। হামলাকারীরা এ সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও নাগরপুর উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা তারিন মসরুরকে শারীরিক ভাবেও লাঞ্ছিত করে। বৃহস্পতিবার(২২ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার দপ্তিয়র ইউয়িনের বাগ কাটারী বালু মহালে এ ঘটনা ঘটে।

পরে এই ঘটনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)ও র‌্যাব-১২ কে অবহিত করা হয়। টাঙ্গাইল র‌্যাব-১২ এর ডিএডি মো.আক্তারুজ্জামানের নেতৃত্বে র‌্যাবের একটি দল ও নাগরপুর থানা পুলিশ ঘটনা স্থলে পৌছে ভূমি কর্মকর্তাকে উদ্ধার ও হামলাকরী সেনা সদস্য শরিফ উদ্দিন সহ ২ জন  কে আটক করে।

উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) তারিন মসরুর জানান, উপজেলার বাগ কাটারী যমুনার শাখা নদীতে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এক শ্রেণীর অবৈধ বালু ব্যবসায়ী ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন করে আসছিল। এমন সংবাদে বৃহস্পতিবার বিকেলে সরেজমিন ঘটনাস্থলে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জাহাঙ্গীর ও উজ্জ্বল নামে দুই অবৈধ বালু ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। এ খবরে ক্ষিপ্ত হয়ে সেনা সদস্য শরীফ উদ্দিন দল বল নিয়ে মোবাইল কোর্টে হামলা করে তাকে শারীরিক ভাবে লাঞ্ছিত ও আটককৃতদের ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।

সেনাসদস্য শরিফ উদ্দিন (আইডি নং-১৩০৫৭২)কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে কর্মরত। তার গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলায়। সে বর্তমানে দুই মাসের ছুটিতে রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত-ই-জাহান সন্ধ্যায় তাঁর কার্যালয়ে সাংবাদিকদের জানান, হামলাকারী সেনা সদস্য শরিফউদ্দিনকে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। শুক্রবার(২৩ এপ্রিল) তাকে ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে হস্তান্তর করা হবে। পরে সেনা আইনে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলেও জানান ইউএনও সিফাত-ই-জাহান।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৩. এপ্রিল ২০২১ ০৩:৩১:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে কোচিং সেন্টার খোলা রাখায় মালিককে জরিমানা - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে কোচিং সেন্টার খোলা রাখায় মালিককে জরিমানা

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে করোনার মধ্যে সরকারি বিধি নিষেধ উপক্ষো করে বিএন কোচিং সেন্টার খোলা রাখায় মালিককে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত। বৃহস্পতিবার(২২ এপ্রিল) সকালে ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি)  জুবায়ের হোসেন এ জরিমানা করেন।

জানা যায়, সদরের কলেজ রোডস্থ ফারুক ভিলার নীচতলায় অবস্থিত বিএন কোচিং সেন্টারে নিয়মিত ছাত্র-ছাত্রীদের কোচিং করানো হয়। সকালে সেখানে অভিযান চালিয়ে ঘটনার সত্যতা পায় ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক। সেন্টারের মালিক উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের লতিফপুর গ্রামের নাজির আহমেদকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

একই দিন উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে জনসচেতনা বৃদ্ধির লক্ষে সদরে মাইকিংও করা হয়। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে জানিয়েছেন এসিল্যান্ড জুবায়ের হোসেন।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৩. এপ্রিল ২০২১ ০২:০২:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে  ধানক্ষেতে সেচ দেয়াকে কেন্দ্র করে কৃষক খুন - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে ধানক্ষেতে সেচ দেয়াকে কেন্দ্র করে কৃষক খুন

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে ধানক্ষেতে সেচের  পানি আগে দেয়াকে কেন্দ্র করে হযরত আলী নামের এক বৃদ্ধ কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার(২১ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার মঠবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ওয়াজেদ আলী নামের আরেক বৃদ্ধকে আহত অবস্থায়  আটক করেছে ধনবাড়ী থানা  পুলিশ।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান , স্থানীয় সেচ পাম্প থেকে নিজ নিজ জমিতে কে আগে পানি দেবে এই নিয়ে প্রতিবেশী ওয়াজেদ আলীর সঙ্গে হযরত আলীর কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এক পর্যায়ে তা মারামারিতে রূপ নেয়। পরে ওয়াজেদ আলীর উপুর্যুপরি কিল,ঘুষি ও লাথির আঘাতে  হযরত আলী মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।

 

স্থানীয়রা তাকে  উদ্ধার করে  চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ অভিযুক্ত ওয়াজেদ আলীকে আটক করে। ওয়াজেদ আলী আহত হওয়ায় পুলিশ পাহারায় তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে  ধনবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক মাজাহারুল ইসলাম জানান,  সেচ পাম্প থেকে কে আগে  জমিতে পানি দেবে এই নিয়ে  ওয়াজেদ আলীর সঙ্গে হযরত আলীর কথা কাটাকাটি থেকে পর্যায়ে তা মারামারিতে রূপ নেয়। পরে ওয়াজেদ আলীর উপুর্যুপরি কিল,ঘুষি ও লাথির আঘাতে হযরত আলী মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। নিহতের মরদেহ বৃহস্পতিবার( ২২ এপ্রিল) ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।

 

এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২২. এপ্রিল ২০২১ ০৩:৩৬:পিএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে গৃহবধূকে রাতভর গণধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১ - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে গৃহবধূকে রাতভর গণধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক গৃহবধূ গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন। গত মঙ্গলবার ( ২০ এপ্রিল) সখীপুর পৌরসভার জামতলা এলাকার একটি বাসায় আটক রেখে তিন বন্ধু মিলে রাতভর ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করে।

এ ঘটনায় বুধবার( ২১ এপ্রিল) বিকেলে গৃহবধূর বাবা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে সখীপুর থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ সিয়াম (২১) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে। ওই গৃহবধূর বাড়ি ঘাটাইল উপজেলায়।

পুলিশ ও গৃহবধূর বাবার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পূর্ব পরিচিত হওয়ায় ওই গৃহবধূকে সিয়াম ফোন করে সখীপুরে নিয়ে আসেন। পরে পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডে সিয়ামের চাচাত ভাইয়ের বাসায় আটক রেখে সিয়াম ও তার দুই বন্ধু জয় (২০), সুমন (২১) মিলে জোরপূর্বক রাতভর ধর্ষণ করে। বুধবার ভোরে সিয়াম মোটরসাইকেলযোগে ওই গৃহবধূকে বাড়িতে পৌঁছে দিতে যায়।

এ সময় গৃহবধূ অসুস্থ হয়ে পড়লে তার চিৎকারে লোকজন সিয়ামকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। আহত গৃহবধূকে প্রথমে ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই গৃহবধূ দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা বলে তার বাবা জানান।

সখীপুর থানার ওসি (তদন্ত) লুৎফুল কবির বলেন, এ ঘটনায়   সিয়াম নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

 

সর্বশেষ আপডেটঃ ২২. এপ্রিল ২০২১ ০২:১৭:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে অবৈধ বালু ঘাটের ১১ জনের কারাদন্ড, ভেকু ও ট্রাক জব্দ - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে অবৈধ বালু ঘাটের ১১ জনের কারাদন্ড, ভেকু ও ট্রাক জব্দ

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও বিক্রির অপরাধে ১১ জনকে ২০ দিন করে বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। এ সময় বালু ঘাট থেকে ৪টি ভেকু, ৫ টি ট্রাক ও নগদ ৪৪ হাজার ৭৬২ টাকা জব্দ করা হয়েছে। বুধবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার জগৎপুরা এলাকায় পুলিশ ও র‌্যাবের সহায়তায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. ইশরাত জাহান।

কারাদন্ড প্রাপ্তরা হলো- উপজেলার ছাব্বিশা গ্রামের আরশেদের ছেলে এনামুল, তাহাছানের ছেলে ছানা, জগৎপুরা গ্রামের পাঠান আলীর ছেলে ওয়াসিম খান, রসুনা গ্রামের খোকনের ছেলে ইমতিয়াজ, নলিন গ্রামের জুরানের ছেলে নুরুল ইসলাম, কুঠিবয়ড়া গ্রামের আকাব্বরের ছেলে ছালাম সরকার, বাগবাড়ি গ্রামের জব্বারের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম, ছাব্বিশা গ্রামের হায়দার আলীর ছেলে হাফিজুর, একই গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে আপেল, জড়ৎপুরা গ্রামের পাঠান আলীর ছেলে আরমান খান ও ছাব্বিশা গ্রামের বাবলু মিয়ার ছেলে বিপ্লব হোসেন।

র‌্যাব ১২ সিপিসি-৩ টাঙ্গাইলের কোম্পানী কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার এরশাদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের প্রেসবিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ভূঞাপুর উপজেলার নিকরাইল, গোবিন্দাসী ও অজুর্না ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় যমুনা নদীতে জেগে উঠা চর স্থানীয় প্রভাবশালীরা দীর্ঘদিন ধরে কেটে বিক্রি করে আসছে। এসব অবৈধ বালু ঘাটের বালুভর্তি ট্রাক সড়ক ও মহাসড়কে বেপরোয়াভাবে চলাচল করায় দূর্ঘটনার পাশাপাশি স্থানীয় সড়কগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ প্রশাসন থেকে নামমাত্র অভিযান হলেও পরক্ষণেই আবার ঘাট চালু হয়।

 

সর্বশেষ আপডেটঃ ২১. এপ্রিল ২০২১ ১০:৩৯:পিএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে মসজিদ নির্মাণকে কেন্দ্র করে হামলা আহত স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে মসজিদ নির্মাণকে কেন্দ্র করে হামলা আহত স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার নাগবাড়ি ইউনিয়নের কদিম খশিল্লা গ্রামে মসজিদ নির্মাণকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত এক স্কুলশিক্ষক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরণ করেছেন।মঙ্গলবার(২০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান শিক্ষক মিজানুর রহমান বাবুল।

এই হামলার ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুইজন।আহতদের টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তাদের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।

নিহত মিজানুর রহমান নাগবাড়ি গ্রামের আব্দুর রশিদ মাতাব্বরের ছেলে । তিনি বেহালাবাড়ি কিন্ডার গার্ডেন স্কুলের শিক্ষক ছিলেন।

রক্তক্ষয়ী হামলার ঘটনা ঘটেছে রবিবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায়। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আট জনকে আসামি করে মামলা করেন নিহতের চাচা জিয়াউর রহমান।

মামলায়  বিবরণে জানা যায়, মিজানুর রহমানের দাদি উপজেলার নাগবাড়ি ইউনিয়নে কদিম খশিল্লা গ্রামে মসজিদ নির্মাণের জন্য জমি দান করেন। মসজিদ ঘর নির্মাণ হলে স্থানীয় কোরবান আলী ও তার পরিবারের লোকজন আপত্তি জানান।

তারা মসজিদের ভেতরে নিজেদের জমি আছে বলে দাবি করেন। যদিও নির্মাণের আগে জমি  পরিমাপের সময় তারা সম্মতি দেন।

গেল রবিবার মিজানুরের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয় কোরবান আলীর। এক পর্যায়ে কোরবান ও তার গোষ্ঠীর লোকজন হামলা করেন। সাবল দিয়ে আঘাত করেন মিজানুরের মাথায়। এ সময় তাকে বাঁচাতে গিয়ে হামলার শিকার হন লাবু ও জাহিদ নামের দুইজন।

আহতদের উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপালে পাঠানো হয়। অবস্থার অবনতি হলে মিজানুরকে নেয়া হয় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেখানে মৃত্যু হয় তার।

কালিহাতী থানার (ওসি) সওগাতুল আলম বলেন , ৮ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করছেন নিহতের চাচা জিয়াউর রহমান। তারা সবাই পলাতক। আসামিদের ধরতে অভিযান চলছে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২১. এপ্রিল ২০২১ ০৬:৪২:পিএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে প্রবাসীর স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে প্রবাসীর স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে সাদিয়া আক্তার (১৯) নামে দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসীর স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। দুই হাত বাঁধা ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। সোমবার(১৯ এপ্রিল) রাতে উপজেলার বাঁশতৈল ইউনিয়নের জুড়ান মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে ।

নিহত সাদিয়ার বাবার অভিযোগ, শ্বশুড়-শ্বাশুড়ির দাবিকৃত যৌতুকের টাকা ও নোনাসের জামাইয়ের কুপ্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় তার মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ বিষয়ে শ্বশুড়-শ্বাশুড়ি, নোনাস ও নোনাসের জামাইকে আসামী করে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।

ঘটনার পর থেকে সাদিয়ার শ্বশুড় বাড়ির লোকজন গা ঢাকা দিয়েছে। সাদিয়া উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের বেলতৈল গ্রামের সেলিম হোসেনের মেয়ে ও বাঁশতৈল মুনসুর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী।

পুলিশ জানায়, আড়াই বছর আগে আজগানা ইউনিয়নের জুড়ান মার্কেট এলাকার বাসিন্দা রফিক মিয়ার দক্ষিন আফ্রিকা প্রবাসী ছেলে ওয়াজেদ আলীর সঙ্গে সাদিয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের তিনমাস পর ওয়াজেদ আলী পুনরায় দক্ষিন আফ্রিকা চলে যায়।এরপর থেকে সাদিয়া এক সময় বাবার বাড়ি এক সময় শ্বশুড় বাড়িতেই থাকতেন।

মির্জাপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আজিম বলেন, সোমবার রাতে খবর পেয়ে দুই হাত বাধা ঘরের ধন্যার সঙ্গে ঝুলানো মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।মরদেহ উদ্ধারের পর সুরতহাল রিপোর্ট করে ময়নাতদন্তের জন্য রাতেই টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।মৃত্যুটি রহস্যজনক বলে তিনি জানিয়েছেন।

এদিকে সাদিয়ার বাবা সেলিম হোসেন অভিযোগ করে বলেন, জামাই আফ্রিকা যাওয়ার পর মেয়ের শ্বশুড় রফিকুল ইসলাম ও শুশুড়ি মিলে তাদের ছেলে আফ্রিকায় দোকান ভাড়া নেবে বলে দুই লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে না পারায় তারা সাদিয়াকে নানাভাবে অত্যাচার নির্য়াতন করতে থাকে।

অন্যদিকে স্বামী প্রবাসে থাকার সুযোগে সাদিয়ার ননাস জামাই জুয়েল সাদিয়াকে নানা সময়ে কুপ্রস্তাব দিয়ে উত্যক্ত করে আসছিল। এ বিষয়ে সাদিয়া তার শ্বশুড়-শ্বাশুরিকে জানালে বিষয়টি হিতে বিপরীত হয় বলে সেলিম হোসেন জানান। এরপর তার উপর শুরু হয় শ্বশুড়-শ্বাশুরি এবং ননাস রোজীনা ও তার স্বামী জুয়েল মিয়ার নির্যাতন শুরু হয়। প্রায়ই সাদিয়াকে খাবার দেয়া হতো না।
গত ২ এপ্রিল সাদিয়া তার মামা মিনহাজ উদ্দিনকে ফোনে জানান, তাকে খেতে দেয়া হচ্ছে না এবং শারীরিকভাবেও নির্যাতন করা হয়েছে। যা তার মামা মিনহাজ উদ্দিন মোবাইলে রেকর্ড করে রাখেন। রবিবার সাদিয়া বাবার বাড়ি থেকে শ্বশুড় বাড়িতে আসলে সোমবার দিনের কোন এক সময়ে তারা পরিকল্পিতভাবে তাকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়। পরে খুঁনের অভিযোগ থেকে বাঁচতে তারা তাকে গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুঁলিয়ে রাখা হয় বলে সাদিয়ার বাবা অভিযোগ করেন। তিনি সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।

সাদিয়ার সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুতকারী মির্জাপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আজিম মিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, দুই হাত ওড়না দিয়ে পেঁচানো অবস্থায় গৃহবধূ সাদিয়ার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা করা হয়েছে। ময়না তদন্ত মরদেহ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে। হত্যা না আত্মহত্যা জানতে চাইলে ঘটনাটি রহস্যজন বলে তিনি মন্তব্য করেন।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২১. এপ্রিল ২০২১ ০৪:১৬:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

একতার কন্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলায় স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন হয়েছেন।সোমবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার সাগরদিঘী ইউনিয়নের কামালপুর গ্রাম থেকে ওই গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহতের নাম বানেছা বেগম (৪০)। তিনি কামালপুর গ্রামের সমশের আলীর মেয়ে। এ ঘটনার পর থেকে স্বামী খোকন মিয়া পলাতক রয়েছেন। খোকন মিয়া মির্জাপুর থানার বাশতৈল এলাকার কাশেম মিয়ার ছেলে।

পুলিশ জানায়, খোকন পেশায় একজন গাড়ি চালক। তিন বছর আগে খোকনের সঙ্গে বিয়ে হয় বানেছার। বানেছা কামালপুর বাবার বাড়িতে থাকার কারণে মাঝে মধ্যে খোকন আসা যাওয়া করতেন। গত রাতে খোকন বানেছার ঘরে ছিলেন এবং রাতে তার স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন বলে পুলিশ ধারণা করছে। এ ঘটনার পর থেকে খোকন মোবাইল বন্ধ করে পলাতক রয়েছেন।

সাগরদিঘী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ জাকির হোসেন বলেন, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য  টাঙ্গাইল জেনারেল  হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। ঘাতককে গ্রেফতারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২১. এপ্রিল ২০২১ ০৩:০৪:এএম ৩ বছর আগে
কপিরাইট © ২০২২ একতার কণ্ঠ এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি ।