/ হোম / অপরাধ
টাঙ্গাইলে  চাঁদাবাজি মামলায় বাপ-বেটা জেল হাজতে - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে চাঁদাবাজি মামলায় বাপ-বেটা জেল হাজতে

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ   টাঙ্গাইলের সখীপুরে চাঁদাবাজি মামলায় পিতা শামসুল আলম (৬৫) পুত্র সরোয়ার আলমকে (৩৫) গ্রেফতার করেছে সখীপুর থানা পুলিশ। পরে সোমবার(১৯ এপ্রিল) সকালে তাদের টাঙ্গাইল  আদালতে  উপস্থিত করা হলে বিজ্ঞ আদালত তাদের  জেল হাজতে প্রেরণ । তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবজি, জমি লুট,অগ্রণী ব্যাংক নলুয়া বাজার শাখায় ৬লাখ টাকার ঋণ খেলাপি সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে।

প্রকাশ,  রবিবার (১৮ এপ্রিল) শামসুল আলমের ভাই স্কুল শিক্ষক শামীম আল মামুনের দায়ের করা চাঁদাবাজি মামলায় তাদেরকে উপজেলার বহুবিয়া চতলবাইদ গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়।

এ ব্যাপারে সখীপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওমর ফারুক বলেন, চাঁদাবাজি মামলায় বাপ- বেটাকে গ্রেফতার করে সোমবার সকালে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হয়। পরে বিজ্ঞ আদালত তাদের জেল হাজতে প্রেরণ করেন।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২০. এপ্রিল ২০২১ ০৩:৩২:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে চুরিঃঃআতঙ্কে পরিবার - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে চুরিঃঃআতঙ্কে পরিবার

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইল সদর উপজেলার পোড়াবাড়ি ইউনিয়নের গদুরগাতি গ্রামে মুক্তিযোদ্ধা গাজী মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন সরকারের বাড়িতে চুরি হওয়ার কয়েক মাস অতিবাহিত হলেও গ্রেফতার হয়নি অভিযুক্তরা। চুরি হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধার মেয়ের জামাই মো. শাহ আলম বাদি হয়ে সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেও কোন সুরাহা পায়নি। আতঙ্কে দিন পার করছে মুক্তিযোদ্ধার পরিবার।

অভিযোগ থেকে জানা যায়, গত ১৪ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৯ টায় শাহ আলম ঘরে তালা দিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। বিকেলে বাড়িতে এসে তিনি দেখতে পান ঘরের দরজার সিটকিনি ভাঙ্গা, জিনিসপত্র এলোমেলো। আলমারি থেকে নগদ এক লাখ ২৪ হাজার টাকা ও তিন ভরি স্বর্ণালংকার চুরি হয়েছে। পরে বিষয়টি প্রতিবেশিদের সাথে কথা বলে থানায় অভিযোগ করা হয়। অভিযোগের পাঁচ মাস অতিবাহিত হলেও আজও পর্যন্ত কোন সুরাহা পায়নি ভুক্তভোগি পরিবার।

মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে শিক্ষক সালমা আক্তার বলেন, ‘১৩ ডিসেম্বর আলমারিতে টাকা ও স্বর্ণালংকার রাখার দৃশ্যটি জানালা দিয়ে পাশের বাড়ি মোতালেব খন্দকারের ছেলের স্ত্রী ফাউজিয়া দেখেছেন। আমার ধারণা ফাউজিয়া তার দেবর মানিককে সকল তথ্য দিয়ে চুরি করাইছে। মানিক চুরির ঘটনার আগে থেকে সকাল আমাদের ঘরের পিছনে দাড়িয়ে থাকতো। মানিক এলাকায় মাদক সেবী হিসেবে পরিচিত। যে দিন চুরি হয় ওই দিন মানিকের ছোট ভাই মোমিনও বাড়িতে ছিলো। আমার বাড়িতে চুরি হয়েছে অথচ মানিকরা ২৫-৩০ জন লোক এনে আমাদের হুম ধামকি দিয়েছে। আমরা সব সময় আতঙ্কে আছি। এ ঘটনার সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

কাগমারী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. মোশারফ হোসেন বলেন, ‘বাদি অভিযোগে কারো নাম উল্লেখ করেনি। বিষয়টি তদন্তাধীন। বাদি আসামীদের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করলে আসামীদের গ্রেফতার করতে সহজ হবে।’

সর্বশেষ আপডেটঃ ২০. এপ্রিল ২০২১ ০৩:৩৬:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে  ফনিন্দ্র মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে ফনিন্দ্র মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মানহীন মিষ্টি তৈরী করায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর  পুরাতন বাস স্ট্যান্ডে অবস্থিত  ফনিন্দ্র মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমাবার(১৯ এপ্রিল)দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও জেলা প্রশাসকের সহযোগিতায় বাজার তদারকির অংশ হিসেবে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালায় টাঙ্গাইল জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী।
অভিযান পরিচালনাকালে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মানহীন মিষ্টি তৈরী করায় টাঙ্গাইলে ফনিন্দ্র মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এ বিষয়ে ইফতেখারুল আলম রিজভী বলেন,রমজান উপলক্ষে আমাদের বিশেষ মনিটরিং টিম জনসাধারণের ভোক্তা অধিকার নিশ্চিতে সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে।জনস্বার্থে এ ধরনের তদারকি সবসময় অব্যাহত থাকবেও বলে তিনি ব্যক্ত করেন।

এসময় রমজান কে কেন্দ্র করে সকল ব্যবসায়ীকে অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রয় না করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২০. এপ্রিল ২০২১ ০২:৫৯:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে অনুমোদিহীন ঔষুধ কোম্পানীকে ১ লাখ টাকা জরিমানা - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে অনুমোদিহীন ঔষুধ কোম্পানীকে ১ লাখ টাকা জরিমানা

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলে অনুমোদিহীন একটি ঔষুধ কোম্পানীকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।রবিবার(১৮এপ্রিল)বিকালে ঘাটাইল উপজেলার জামুরিয়া ইউনিয়নের বীর ঘাটাইল এলাকায় অবস্থিত মেসার্স বিটাস ফার্মাসিউটিক্যালসে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন ঘাটাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অঞ্জন কুমার সরকার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন র‌্যাব-১২, সিপিসি-৩, টাঙ্গাইল এর ভারপ্রাপ্ত কোম্পানী কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ এরশাদুর রহমান সহ বিপুল সংখ্যক র‌্যাব ও আনসার সদস্য ।

[৪]এই ভ্রাম্যমান আদালত প্রসঙ্গে ঘাটাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অঞ্জন কুমার সরকার বলেন, র‌্যাব-১২ সহযোগীতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেসার্স বিটাস ফার্মাসিউটিক্যালস (আয়ুর্বেদিক) প্রতিষ্ঠানের মালিক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেনকে রেজিস্ট্রেশনবিহীন ঔষধ (ট্যাবলেট) উৎপাদন করার অপরাধে ঔষধ আইন ১৯৪০ এর ২৭ ধারায় অভিযুক্ত করে নগদ ১,০০,০০০ (এক লাখ) টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। তিনি আরো বলেন, এ ধরনের অভিযান অব্যহত থাকবে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৯. এপ্রিল ২০২১ ০৫:৫২:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে ১৩ জুয়াড়িকে আটক করেছে র‌্যাব - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে ১৩ জুয়াড়িকে আটক করেছে র‌্যাব

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইল শহরের পশ্চিম আকুর টাকুর পাড়া এসএস যুব সংঘের কার্যালয়ে রবিবার (১৮ এপ্রিল) ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে(সেহরির পর) অভিযান চালিয়ে ১৩ জুয়াড়িকে আটক করেছে র‌্যাব-১২। র‌্যাব-১২ সিপিসি-৩ টাঙ্গাইলের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানী কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মো. এরশাদুর রহমান প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছেন বেড়াডোমা এলাকার মৃত দেলু মিয়ার ছেলে মো. দুলাল মিয়া(২৫), মো. আবুল কাশেমের ছেলে মো. সোহেল মিয়া(৩০), মাইশা নন্দলাল এলাকার মৃত ইমান আলীর ছেলে মো. আমিনুল ইসলাম(২৫), পশ্চিম আকুর টাকুর পাড়ার মো. ইমান আলীর ছেলে উসমান গনি(২৮), মৃত কদম আলীর ছেলে মো. ফিরোজ মিয়া(৪৮), মো. সুজন মিয়ার ছেলে মো. রিফাত মিয়া(১৯), মো. ফজর বেপারীর ছেলে আব্দুর রহমান(২৫), মৃত উমর আলীর ছেলে মো. রানা মিয়া(২৬), আবুল হোসেনের ছেলে মো. ইমন মিয়া(২০), দুলাল চোহাংয়ের ছেলে রিপন চোহাং(২০), মো. হযরত বেপারীর ছেলে মো. আমিন কিময়া(২৪), আব্দুর রাজ্জাকের দুই ছেলে মো. শাকিল মিয়া(২৮) ও মো. শাওন মিয়া(১৯)।

সিপিসি-৩ টাঙ্গাইলের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানী কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মো. এরশাদুর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন পশ্চিম আকুরটাকুর পাড়ার এসএস যুব সংঘ নামে একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের টিনসেড ঘরের ভেতরে প্রতিদিন ভোরে নিয়মিত তাস দিয়ে জুয়ার আসর চালানো হচ্ছে। র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার মাধ্যমে খবরের সত্যাসত্য যাচাই করে রোববার সেহরির পর অর্থাৎ ভোর পৌনে পাঁচটার দিকে র‌্যাবের একটি চৌকষ দল অভিযান চালায়। অভিযানকালে জুয়ার আসর থেকে একসেট তাস ও নগদ ১১ হাজার ৭৩০টাকা জব্দ এবং ১৩ জুয়াড়িকে আটক করা হয়। আটককৃতরা জব্দকৃত তাস দিয়ে জুয়া খেলার আসর চালানো হতো বলে স্বীকার করেছে।

তিনি আরও জানান, আটককৃতদের নামে প্রকাশ্যে জুয়া খেলার অভিযোগে মামলা দায়ের পূর্বক টাঙ্গাইল সদর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

 

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৮. এপ্রিল ২০২১ ১০:৫০:পিএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে পরকীয়ার জেরে যুবক আটক, সামাজিক ভাবে মীমাংসা! - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে পরকীয়ার জেরে যুবক আটক, সামাজিক ভাবে মীমাংসা!

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলায় পরকীয়ার জের ধরে শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) রাতে এক যুবকে আটক আটক করেছে এরাকাবাসী। আটককৃত যুবক কালিহাতী উপজেলার পাইকরা গ্রামের জগন্নাথ সুত্রধরের ছেলে অমিত সুত্রধর(২৩)।পরে শনিবার (১৭ এপ্রিল) শনিবার সকালে স্থানীয় কমিশনার ও ইউপি সদস্যর মাধ্যমে সমঝোতার মাধ্যমে অমিত সুত্রধরকে ছেড়ে দেওয়া হয় । এ ব্যাপারে এলাকায় আলেড়ন সৃস্টি হয়েছে।

জানাগেছে,বাসাইল উপজেলার কাশিল ইউনিয়নের ভাংরা গ্রামের নিমাই চন্দ্রের ছেলে কৃষ্ণ চন্দ্র(৩৫) সিংগাপুর থাকার সুবাধে নিমাই চন্দ্রের পুত্রবধু মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে।এক পর্যায় সম্পর্ক গভীরে পৌছালে প্রেমিক অমিত সুত্রধরকে তার স্বামীর বাড়ি ভাংরা গ্রামে আসতে বলে।পরে বেরসিক জনতা তাদেরকে আটক করে। খবর পেয়ে উৎসুক জনতা এলাকায় ভীড় করে। ঘটনাটি কাশিল ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো.লিটন মেম্বার সামাজিকভাবে মীমাংসা করে প্রেমিক অমিত সুত্রধরকে ছেড়ে দেয়। এ ঘটনায় এলাকায় ক্ষোভ বিরাজ করছে।। এলাকাবাসী জানান, রাতের আঁধারে জনগন দুইজনকেই আপত্তিকর অবস্থায় আটক করে। সেই ঘটনায় কোন প্রকার শাস্তিমুলক বিচার না করেই স্থানীয় ইউপি সদস্য ছেলের পক্ষের সাথে আঁতাত করে তাকে ছেড়ে দিয়েছে।

এ ব্যপারে ইউপি সদস্য মো.লিটন মেম্বার বলেন, আমি ঘটনার বিষয়ে বাসাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অবহিত করি এবং ঘটনাস্থলে একজন অফিসার এসে বিস্তারিত জানার পর সামাজিক ভাবে আপোষ-মীমাংসা করি।

এ বিষয়ে, বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) হারুনুর রশীদ বলেন, ঘটনার বিষয়ে লোকমুখে শুনেছি, তবে কেউ কোন অভিয়োগ না করায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা যায়নি।

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৮. এপ্রিল ২০২১ ০৩:২২:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে শতাধিক ধান কাটা শ্রমিককে ট্রাকে রাতভর আটকে রাখার অভিযোগ - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে শতাধিক ধান কাটা শ্রমিককে ট্রাকে রাতভর আটকে রাখার অভিযোগ

একতার কণ্ঠ ডেস্ক ঃ টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে চাহিদা মতো টাকা না দেওয়ায় শতাধিক ধান কাটা শ্রমিককে রাতভর আটকে রাখার অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) রাতে কৃষি অফিসের অনুমতিপত্র নিয়ে ওই শ্রমিকরা দুটি ট্রাকে করে পাবনা থেকে হবিগঞ্জে ধান কাটতে যাচ্ছিলেন। তবে পুলিশের দাবি কঠোর বিধিনিষেধ মানাতেই শ্রমিকদের ট্রাক আটকে দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, পাবনার আতাইকুলা এলাকা থেকে জীবিকার তাগিদে ধান কাটা শ্রমিক হিসেবে হবিগঞ্জে যাচ্ছিলেন শতাধিক ব্যক্তি। শুক্রবার রাত ১১টার দিকে এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ তাদের বহন করা দুটি ট্রাক আটকে দেয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েন তারা।
রবিউল ইসলাম নামে ৬৫ বছর বয়সী এক শ্রমিক অভিযোগ করে বলেন, এই বয়সে শুধুমাত্র পেটের দায়ে অন্য জেলায় ধান কাটতে যাচ্ছি। যদি আটকেই দেবে তবে এলাকাতেই আটকে দিত। প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই তো আমরা ধান কাটতে যাচ্ছি। এই বয়সে কয় বেলা না খেয়ে থাকা যায়? এখন জীবন নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারলেই বাঁচি। সেখানেই না হয় পরিবারের সঙ্গে না খেয়ে মরবো।

শ্রমিকরা বলেন, পাবনা থেকে এলেঙ্গা পর্যরাত আসতে কোনো সমস্যা হয়নি। এলেঙ্গা আসার পর পুলিশ তাদের ট্রাক আটকে দেয়। এ সময় টাকা দাবি করে পুলিশ। টাকা দিতে না পারায় ট্রাক দুটি ফাঁড়ির সামনে নিয়ে যায়। রাতে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টিতে ভিজতে হয়েছে। না খেয়ে রাত থেকে কষ্ট করতে হচ্ছে। পায়খানা-প্রসাবের জায়গা না থাকায় কষ্ট আরও কয়েক গুণ বেড়ে গেছে।
তারা আরও বলেন, কাজ না থাকায় আমরা পরিবারের সদস্যদের নিয়ে খুব কষ্টে দিন পার করছিলাম। তাই আমাদের উপজেলা কৃষি অফিসার ও চেয়ারম্যানের প্রত্যায়নপত্র নিয়ে ধান কাটতে হবিগঞ্জের দিকে যাচ্ছিলাম। পুলিশ আমাদের অনুমতিপত্র জব্দ করে রেখেছে।

ট্রাকচালক উজ্জল মিয়া বলেন, শুক্রবার বিকেলে পাবনা থেকে রওনা দিয়েছি। রাত ১১টার দিকে এলেঙ্গা আসলে পুলিশের এক অফিসার টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় তারা ট্রাকের সব শ্রমিককে নামিয়ে দিতে বলেন। শ্রমিকদের বাসে যেতে বলেন। পরে অপর এক পুলিশ অফিসার এসে শ্রমিকসহ ট্রাক ফাঁড়িতে নিয়ে যান। গাড়ির কাগজপত্রও পুলিশ জব্দ করেছে।
পাবনা সদর উপজেলা কৃষি অফিসার হাসান রশিদ হোসাইনী বলেন, তাদের অনুমতিপত্র দেওয়া আছে। তাদের ছেড়ে দেওয়ার জন্য পুলিশকে অনুরোধ করেছি। পুলিশ হয়তো আইনগত ভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু মানবিক দৃষ্টিতে কাজটি তেমন ভালো হয়নি। আরেকটি বাসের ব্যবস্থা করে পুলিশ তাদের গন্তব্য পৌঁছাতে সহযোগিতা করতে পারত।

এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত বলেন, টাকা দাবির বিষয়টি মিথ্যা। একটি ট্রাকে ৪৮ ও অপর ট্রাকে ৭২ জন শ্রমিক ছিল। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে তারা গন্তব্য যাচ্ছিলেন। এছাড়াও গতকাল মহাসড়কে পণ্যবাহী ট্রাক দুর্ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। সব কিছু মিলিয়ে সরকারি কঠোর বিধিনিষেধ পরিপন্থী কাজ করায় তাদের ট্রাক আটক করা হয়েছে। পরে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে পুলিশের পক্ষ থেকে দু’টি বাসের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। এতে শ্রমিকদের কোনো বাস ভাড়া দিতে হবে না। এছাড়া বাসটি যাতে কোথায় না আটকায় সেজন্য একটি প্রত্যয়ন পত্র দেওয়া হয়েছে।

 

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৮. এপ্রিল ২০২১ ০২:০৪:এএম ৩ বছর আগে
সখীপুরে ইফতার মাহফিলে সংঘর্ষে আহত ৯, পাল্টাপাল্টি মামলায় গ্রেপ্তার ২ - Ekotar Kantho

সখীপুরে ইফতার মাহফিলে সংঘর্ষে আহত ৯, পাল্টাপাল্টি মামলায় গ্রেপ্তার ২

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের সখীপুরে মসজিদে ইফতার মাহফিলে লাইট লাগানোকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উভয়পক্ষের ৯জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার(১৬ এপ্রিল) জুম্মার নামাজ শেষে পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের গড়গোবিন্দপুর পশ্চিমপাড়া নালারচালা জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সখীপুর থানায় বিল্লাল ভূইয়া ও শামছুল হক বাদী হয়ে পৃথক দু’টি মামলা করেছেন।

পুলিশ বিল্লাল ভূইয়ার মামলার প্রধান আসামি শামছুল হকের ছেলে শহিদুর মিয়া (৩৫) এবং তার ভাই সোহাইল ওরফে শুভকে (১৯) গ্রেপ্তার করেছে।

মামলার বিবরণ ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ১৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের গড়গোবিন্দপুর পশ্চিমপাড়া নালারচালা জামে মসজিদে ইফতার মাহফিলে লাইট লাগানোকে কেন্দ্র করে ওই এলাকার হেলাল ভূইয়া এবং শামছুল হকের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয়। এরই জের ধরে পরেরদিন ১৬ এপ্রিল শুক্রবার জুম্মার নামাজের সময় শামছুল হকের ছেলে শহিদুর রহমান, সোহাইল ওরফে শুভ মসজিদে ঢুকে হেলাল ভূইয়ার উপর হামলা চালায়। পরে মসজিদ থেকে বের হয়ে বাড়ি ফেরার পথে শহিদুর তার হাতে থাকা দা দিয়ে হেলাল ভূইয়ার মাথায় আঘাত করলে পরক্ষণে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এতে হেলাল ভূইয়া (৪৫), তার ছেলে শাহিন ভূইয়া (৩১) এবং কিতাব আলীর ছেলে কামাল মিয়া (৩৮) আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। হেলাল ভূইয়ার মাথার আঘাত গুরুতর হওয়ায় তাকে টাঙ্গাইল হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ওই ঘটনায় অপর পক্ষের শাকিল মিয়া (২৮), সাব্বির হোসেন (২৪), শাহজাহান মিয়া (৫৮), শহিদুর রহমান (৩৫), হাজেরা বেগম (২৭) এবং জাদরিল মিয়া (২৪) আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন।

 

সখীপুর থানার ওসি (তদন্ত) এএইচ এম লুৎফুল কবির বলেন, মসজিদে সংঘর্ষের ঘটনায় উভয়পক্ষের মামলা নেওয়া হয়েছে। পুলিশ অভিযুক্ত দু’জনকে গ্রেপ্তার করে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠিয়েছে। বাকীদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

 

 

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৮. এপ্রিল ২০২১ ০১:১২:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানঃ  ৩ জনকে অর্থ দন্ড - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানঃ ৩ জনকে অর্থ দন্ড

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ করোনাভাইরাস মোকাবেলায় সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নের টাঙ্গাইলে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) বিকালে, শহরের  পাঁচআনি বাজার ও ছয়আনি বাজার এলাকায় , টাঙ্গাইল সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ খাইরুল ইসলাম এর নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়।

অপরিচ্ছন্ন পরিবেশের কারনে , পাঁচআনি বাজারে এক মিষ্টি ব্যবসায়ীকে ১০ হাজার টাকা  ও সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে দোকান খোলা রাখায় ছয়আনি বাজারে এক দোকানিকে ৫ হাজার টাকা এবং ছয়আনি বাজারে স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে মাস্ক ব্যবহার না করার , একজনকে ২ শত টাকা সহ সর্বমোট ১৫২০০( পনেরো হাজার দুইশত)  টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর য সদস্যরা উপস্থিত ছিল।

এ প্রসঙ্গে  সহকারী কমিশনার( ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ খাইরুল ইসলাম  জানায়, সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য লকডাউন পরিস্থিতিতে ভ্রাম্যমান আদালতের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৭. এপ্রিল ২০২১ ০৩:৩৩:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে মসজিদে হামলায় বৃদ্ধ নিহতঃ আটক ২ - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে মসজিদে হামলায় বৃদ্ধ নিহতঃ আটক ২

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার  পৌর এলাকার কাচারী পাড়ায় মহল্লাবাসির মধ্যে সংঘর্ষের জের ধরে আইয়ুব আলী (৭০) নামক এক বৃদ্ধ খুন হয়েছেন। পুলিশ খুনের সাথে জড়িত সন্দেহে দুইজনকে আটক করেছে।

এ প্রসঙ্গে গোপালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোশাররফ হোসেন জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে গত বুধবার (১৪ এপ্রিল) ওই মহল্লার আইয়ুব আলীর স্বজনদের সঙ্গে পড়শি সোহেলদের সাথে মারামারি হয়। এতে তিনজন আহত হয়। সন্ধ্যায় কাচারী পাড়া মসজিদে নামাজ পড়তে গেলে প্রতিপক্ষ সোহেল ও আলাদিনের নেতৃত্বে ৪/৫ জন আইয়ুব আলীকে মসজিদের ভিতর বেদম পেটায়। গুরুতর আহত আইয়ুবকে প্রথমে গোপালপুর হাসপাতাল এবং পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।

নিহত আইয়ুব আলীর পুত্র মোজাম্মেল হক জানান, বৃদ্ধ মানুষটিকে অমানুষিকভাবে পেটানো হয়। চিকিৎসার ত্রুটি ছিলনা।  শুক্রবার(১৬ এপ্রিল) দুপুরে তার পিতা ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

এদিকে তার মৃত্যুর খবরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আইয়ুব হত্যার বিচারের দাবিতে মহল্লাবাসি শহরের নন্দনপুর এলাকায় প্রধান সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। পরে স্থানীয় প্রশাসন খুনিদের গ্রেফতার ও বিচারের আশ্বাস দিলে অবরোধ তুলে নেয় হয়।

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৭. এপ্রিল ২০২১ ০৩:৪৫:এএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে মেয়ে সেজে যুবকের সঙ্গে বিয়ে, অতঃপর গণধোলাই - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে মেয়ে সেজে যুবকের সঙ্গে বিয়ে, অতঃপর গণধোলাই

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ  টাঙ্গাইলের সখীপুরে বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে এক ভন্ড পুরুষ কবিরাজ নিজেকে নারী সাজিয়ে এক যুবককে বিয়ে করে এলাকায় তুলকালাম সৃষ্টি করেছেন। পরে স্থানীয়রা তাকে গণধোলাই দিয়ে এলাকা ছাড়া করে।

বুধবার (১৪ এপ্রিল) উপজেলার দাড়িয়াপুর ফালু চাঁনের মাজারপাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয়দের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিলে বর জুবায়ের হোসেন (২৫) বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।

স্থানীয়রা জানান, প্রায় তিনমাস আগে ঘাটাইল উপজেলার জামুরিয়া গ্রামের আবদুল কাদেরের ছেলে আলতাফ আলী (৩৫) নিজেকে কবিরাজ পরিচয় দিয়ে দাড়িয়াপুর মাজারপাড় এলাকায় আসে। ওই কবিরাজ মাঝেমধ্যে শাড়ী পরেও এলাকায় ঘুরাফেরা করত। সে সন্তানহীন মহিলাদের সন্তান দানের ঝাড়ফুঁক দেওয়ার কথা বলে বিভিন্ন বাড়িতে গত তিনমাস ধরে অবস্থান করছে। এরই মধ্যে ওই এলাকার কৃষক রিয়াজ উদ্দিনের ছেলে জুবায়ের হোসেনের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। জুবায়ের ও তার পরিবারকে কবিরাজ আলতাফ আলী টাকার প্রলোভন দেখিয়ে বলেন- ‘আমি রাত ১২টার পর মেয়ে মানুষে রূপান্তরিত হবো, আমাকে বিয়ে করলে প্রচুর সম্পত্তির মালিক হবেন’।

গত ১৩ এপ্রিল রাতে জুবায়ের ও কবিরাজ আলতাফের সম্মতিতেই তাদের বিয়ের প্রস্তুতি চলে। এতে লোভে পড়ে জুবায়েরের পরিবারেরও সম্মতি ছিল বলে জানা গেছে। বুধবার সকালে এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয়রা উত্তেজিত হয়ে ওই কবিরাজকে ধরে এনে পড়নের শাড়ী-ব্লাউজ খুলে গণধোলাই দিতে থাকে।

পরে দাড়িয়াপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনসার আলী আসিফ, সাবেক চেয়ারম্যান শাইফুল ইসলাম শামীম, সানোয়ার হোসেন মাস্টার ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই কবিরাজকে গণধোলাই থেকে রক্ষা করেন।

স্থানীয়রা দাবি করেন, দাড়িয়াপুর ইউনিয়নের কাজী মাসুদ রানা একলাখ টাকা দেনমোহরে তাদের বিয়ে পড়িয়েছেন। এ বিষয়ে জানতে কাজী মাসুদ রানার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, একটি বিয়ের রেজিস্ট্রি করতে হবে বলে আমাকে ওই এলাকায় যেতে বলা হয়েছিল। ওই বাড়িতে গিয়ে মেয়ের (পাত্রীর) জাতীয় পরিচয়পত্র দিতে বলি। পরিচয়পত্র দিতে না পারায় আমি সঙ্গে সঙ্গে ফিরে এসেছি। রেজিস্ট্রি বা বিয়ে পড়ানোর তো কোনো প্রশ্নই উঠেনা। কিছু লোক আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে।

সখীপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওসমান বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছার পর স্থানীয়রা ওই কবিরাজকে হিজরা দাবি করেন। পরে স্থানীয়দের অনুরোধেই তাকে ওই এলাকা থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

কবিরাজ আলতাফের পরিবারের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার ভাতিজা ইয়ামিন ফোন ধরেন। তিনি এ প্রতিবেদককে জানান, আলতাফ আলী আমাদের এলাকায়ও (ঘাটাইল) কবিরাজি করত। কিন্তু সে একটি ছেলেকে বিয়ে করবে এটা মেনে নিতে পারছিনা।

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৬. এপ্রিল ২০২১ ০৪:৫৯:পিএম ৩ বছর আগে
টাঙ্গাইলে অবৈধ মাটি ব্যবসায়ীকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে অবৈধ মাটি ব্যবসায়ীকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে নদীর পাড় থেকে অবৈধভাবে মাটি কেটে বিক্রির দায়ে তিন মাটি ব্যবসায়ীকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত। সোমবার (১২ এপ্রিল)  ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জুবায়ের হোসেন উপজেলার চাঁনপুর এলাকায় অভিযানকালে এই জরিমানা করেন।

জানা যায়, উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের চাঁনপুর নদীর পাড় থেকে দীর্ঘদিন ধরে মাটি কেটে বিক্রি করে আসছিল কয়েকজন অসাধু মাটি কারবারি। খবর পেয়ে সকালে ওই এলাকায় অভিযান চালায় ভ্রাম্যমান আদালত। অভিযানকালে চাাঁনপুর গ্রামের রইজ উদ্দিনের ছেলে মিলন দেওয়ান, বেলতৈল গ্রামের তোতা শিকদারের ছেলে আলহাজ্ব শিকদার ও গোড়াই গ্রামের তারিফ মিয়ার ছেলে মোস্তফার ট্রাক আটক করেন বিচারক। পরে প্রত্যেককের কাছ থেকে ১ লাখ করে ৩ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেন তিনি।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক জুবায়ের হোসেন জানান, জনস্বার্থ এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৩. এপ্রিল ২০২১ ০৩:০২:এএম ৩ বছর আগে
কপিরাইট © ২০২২ একতার কণ্ঠ এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি ।