সাহান হাসানঃ টাঙ্গাইলে গত ২৪ ঘন্টায় ডেভিল হান্ট অপারেশনে বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগের ২১জন নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ইউপি চেয়ারম্যান, পৌরসভার কাউন্সিলররা রয়েছেন।
রাতভর অভিযানে আটক হওয়া নেতাকর্মীদের জেলার বিভিন্ন জায়গার নাশকতার মামলায় সন্দিগ্ধ আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে জেলার স্ব স্ব থানা পুলিশ আটককৃতদের টাঙ্গাইল আদালতে পাঠিয়েছে।
জানা গেছে, সারাদেশে ডেভিল হান্ট অপারেশনের লক্ষে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালায় আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। গ্রাম পর্যায়ে এসব অভিযানে আওয়ামী লীগের নেতাকমীদের আটক করা হয়। পরে আটক করা এসব নেতাকর্মীদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
জেলার কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও নারান্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুদ তালুকদার, দুর্গাপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম ও কোকডহরা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ইসমাইল হোসেন।
ভূঞাপুর পৌরসভার সাবেক প্যানেল মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তালুকদার এবং পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেনকে আটক করা হয়। এছাড়া মধুপুরে ১জন, গোপালপুরে ৪জন, ঘাটাইলে ২জন, টাঙ্গাইল সদরে ৪জন, মির্জাপুরে ৩জন, সখীপুরে ১জন ও নাগরপুরে ১জন রয়েছে।
কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভূইয়া জানান, আটক আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম বলেন, আটককৃতরা টাঙ্গাইল সদর থানার নাশকতা মামলার আসামি। পরে তাদের টাঙ্গাইল সদর থানায় প্রেরণ করা হয়েছে।
এবিষয়ে জানতে জেলা পুলিশ সুপার মিজানুর রহমানের সঙ্গে মোবাইলে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
আরমান কবীরঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ও স্থানীয় নারান্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাসুদ তালুকদারকে(৬০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার নারান্দিয়ার নিজ বাসভবন তাকে গ্রেপ্তার করে কালিহাতী থানা পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃত মাসুদ কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি বলে জানা গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চলমান অভিযানের অংশ হিসেবে উপজেলার নারান্দিয়ায় নিজ বাসভবন থেকে মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কালিহাতী থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে চেয়ারম্যানকে আটক করা হয়।
এবিষয়ে কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভূঁইয়া জানান, নিয়মিত মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মাসুদ তালুকদারকে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
আরমান কবীরঃ টাঙ্গাইলে যাত্রীবেশে প্রাইভেটকারে উঠিয়ে বিকাশের মাধ্যমে মুক্তিপণ আদায় চক্রের ১ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে কালিহাতী থানা পুলিশ।
শনিবার(২৫ জানুয়ারি )রাতে জেলার মির্জাপুর উপজেলার জামুকি ইউনিয়নের পাকুল্যা বাজার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আবুল কালাম ভূঁইয়া।
গ্রেপ্তারকৃত মো.ইউনুস আলী(৩২) লালমনিরহাট জেলার আদিতমারী উপজেলার সারপুকুর সর্দারটারী গ্রামের মৃত আহাদ আলীর ছেলে।
এ প্রসঙ্গে কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আবুল কালাম ভূঁইয়া জানান ,গত ২৫ জানুয়ারি শনিবার সন্ধ্যার দিকে কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গা ক্লিনিকের সামনে থেকে মো. হাসান নামের এক ব্যাক্তিকে যাত্রীবেশে প্রাইভেটকারে তুলেন অপহরণকারীরা। পরে পরিবারের নিকট মুক্তিপণ দাবি করেন ওই চক্রটি। এসময় অপহৃতের পরিবার ওই চক্রের এক সদস্যের মোবাইল নাম্বারে ২৫ হাজার টাকা বিকাশে পাঠায়। পাশাপশি পুলিশকেও বিষয়টি অবহিত করে। খবর পেয়ে কালিহাতী থানা পুলিশ তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে মির্জাপুর উপজেলার পাকুল্যা বাজার থেকে ক্যাশ আউট করার সময় অপহরণ চক্রের সদস্য ইউনুসকে গ্রেপ্তার করে। এসময় অপহৃত হাসানকেও উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও জানান, অপহরণ চক্রের বাকী সদস্যরা হাসানকে রাস্তায় ফেলে দ্রুত পালিয়ে যায় এবং পরিবারের পক্ষ থেকে পাঠানো ২৫ হাজার টাকা ও এটিএম কার্ড উদ্ধার করা হয়।
তিনি জানান,এ ব্যাপারে কালিহাতি থানায় একটি অপহরণের মামলা দায়ের করা হয়েছে। রবিবার (২৬ জানুয়ারি)দুপুরে অপহরণকারীকে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হয়েছে।
আরমান কবীরঃ: টাঙ্গাইলের কালিহাতীর এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে একটি প্রসাধনসামগ্রীর শোরুম উদ্বোধনে বাধা পাওয়ায় ফেসবুকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। তিনি বলেন,এমন স্বাধীন দেশে নিরাপদ নই কেন আমরা ‘।
শনিবার (২৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় পরীমণি তার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
ফেসবুক প্রোফাইলে তিনি লিখেন, ‘এতো চুপ করে থাকা যায় নাকি!!! পরাধীন মনে হচ্ছে। শিল্পীদের এতো বাধা কেন আসবে!? Insecure feel হচ্ছে ! এমন স্বাধীন দেশে নিরাপদ নই কেন আমরা ‘
তিনি আরও লিখেন, ‘মেহজাবীন, পরশী এর আগে এমন হেনস্থার শিকার হয়েছেন! ধর্মের দোহাই দিয়ে কি প্রমাণ করতে চলেছেন তারা!? কি বলার আছে আর ….এ দেশে সিনেমা/ বিনোদন সব বন্ধ করে দেয়া হোক তাহলে !’
সবশেষে পরীমণি লিখেন, ‘তাহলে কি আমরা ধরে নেব, আমরা ইমোশনালি ব্যবহার হয়েছিলাম তখন! নাকি এখন হচ্ছি? কোনটা ??? এই দায়ভার কিন্তু আমাদের সবার নিতে হবে।’
উল্লেখ্য, শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে কালিহাতি উপজেলার এলেঙ্গার টিন মার্কেটে “অথেনটিক প্রোডাক্ট হারল্যানে স্টোর” উদ্বোধনের জন্য চিত্রনায়িকা পরীমণির টাঙ্গাইলে আগমনের কথা ছিল।
এই খবর তার ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। তবে স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষদের মধ্যে এ নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। হেফাজতে ইসলামসহ বেশকিছু স্থানীয় সংগঠন পরীমণির আগমন ঠেকানোর জন্য প্রচারণা শুরু করেন। একপর্যায়ে চাপের মুখে শোরুমের মালিক মীর মাসুদ রানা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি স্থগিত করতে বাধ্য হন।
শোরুমের মালিক মীর মাসুদ রানা জানান,“পরীমণি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আসার কথা ছিল, কিন্তু হেফাজতে ইসলাম আন্দোলন শুরু করেছিল। তারা জানান, পরীমণি আসলে সমস্যার হবে। মসজিদে-মসজিদে এই নিয়ে আলোচনা হয়েছে। হেফাজতে ইসলামের এক নেতা ফোন করে বিষয়টি জানায়। পুলিশের পক্ষ থেকে নিষেধ করা হয়। আমি কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা করে তাদের সম্মানে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ টাঙ্গাইল জেলা শাখার যুব-বিষয়ক সম্পাদক মুফতি সুলাইমান হাবিব তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, “এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে শোরুম উদ্বোধনের জন্য পরীমণি আসার কথা ছিল, তবে স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষদের মধ্যে ব্যাপক বিরোধ সৃষ্টি হওয়ায় আমি শোরুমের মালিক মাসুদ ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছি। আমরা তার এই উদ্যোগের জন্য কৃতজ্ঞ।”
আরমান কবীরঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতি উপজেলায় “অথেনটিক প্রোডাক্ট হারল্যানে স্টোর” উদ্বোধনের জন্য চিত্রনায়িকা পরীমণির আগমনের কথা ছিল। এই খবর তার ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। তবেস্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষদের মধ্যে এ নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। হেফাজতে ইসলামসহ বেশকিছু স্থানীয় সংগঠন পরীমণির আগমন ঠেকানোর জন্য প্রচারণা শুরু করেন। একপর্যায়ে চাপের মুখে শোরুমের মালিক মীর মাসুদ রানা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি স্থগিত করতে বাধ্য হন।
শনিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে কালিহাতি উপজেলার এলেঙ্গার টিন মার্কেটের শোরুমটির উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
স্থানীয়রা জানান, গত ১৫ দিন ধরে শোরুম কর্তৃপক্ষ মাইকিং করে জানাচ্ছিলেন যে, পরীমণি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। তবে গত ২-৩ দিন ধরে হেফাজতে ইসলামসহ স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা পরীমণির আগমন ঠেকাতে নানা কর্মসূচির ঘোষণা দেন এবং আন্দোলনসহ অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। এতে চাপের মুখে শোরুম কর্তৃপক্ষ অনুষ্ঠানটি স্থগিত করেন।
শোরুমের মালিক মীর মাসুদ রানা জানান,“পরীমণি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আসার কথা ছিল, কিন্তু হেফাজতে ইসলাম আন্দোলন শুরু করেছিল। তারা জানান, পরীমণি আসলে সমস্যার হবে। মসজিদে-মসজিদে এই নিয়ে আলোচনা হয়েছে। হেফাজতে ইসলামের এক নেতা ফোন করে বিষয়টি জানায়। পুলিশের পক্ষ থেকে নিষেধ করা হয়। আমি কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা করে তাদের সম্মানে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ টাঙ্গাইল জেলা শাখার যুব-বিষয়ক সম্পাদক মুফতি সুলাইমান হাবিব তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, “এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে শোরুম উদ্বোধনের জন্য পরীমণি আসার কথা ছিল, তবে স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মানুষদের মধ্যে ব্যাপক বিরোধ সৃষ্টি হওয়ায় আমি শোরুমের মালিক মাসুদ ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছি। আমরা তার এই উদ্যোগের জন্য কৃতজ্ঞ।”
কালিহাতি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আবুল কালাম ভূঁইয়া বলেন, “হুজুররা কিছু সমস্যার সৃষ্টি করেছিল, পরে কর্তৃপক্ষ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি স্থগিত করেছে।”
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহাদাত হুসেইন বলেন, “স্টোর কর্তৃপক্ষ আমার কাছে অনুমতি নিতে এসেছিল। আমি তাদের কিছু শর্ত দিয়েছিলাম, যেন কোনো ধরনের যানজট বা জনদুর্ভোগ না হয়। তারা রাজি হয়েছিল, তবে অনুষ্ঠানের শেষ অবস্থা সম্পর্কে আমি নিশ্চিত নই। এসিল্যান্ড এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারবেন।”
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে দ্রুতগতির বিনিময় বাসের সঙ্গে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম (২১) নামে এক কলেজ ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
রবিবার (৫ জানুয়ারি) বিকেলে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক সড়কের উপজেলার দিগর ইউনিয়নের আঠারোদানা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহত সাইফুল ঘাটাইল উপজেলার দিগর ইউনিয়নের আঠারোদানা এলাকার আব্দুল মালেকের ছেলে। সাইফুল কালিহাতীর শাহজান সিরাজ কলেজের ছাত্র ছিলেন।
এ ঘটনায় নিহতের বন্ধু মোটরসাইকেল আরোহী শাহীনুর (২০) গুরুতর আহত হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রবিবার বিকালে দুই বন্ধু চাচাত ভাইয়ের মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরতে বের হন। এ সময় বাড়ির কাছেই টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক সড়কে ঢাকাগামী বিনিময় বাসের সাথে মোটরসাইকেটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলের থাকা সাইফুল মাথা থেতলে মৃত্যু বরণ করে।
পরে মোটরসাইকেলের অপর আরোহী শাহীনকে স্থানীয়রা উদ্ধারকরে কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করে। তার ডান হাত ভেঙে গেছে এবং মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
ঘাটাইল থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মোঃ রকিবুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান,মোটরসাইকেলের সাথে অজ্ঞাত একটি বাসের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে একজন কলেজ ছাত্র নিহত হয়েছেন । এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
একতার কণ্ঠঃ: টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ট্রেনে কাটা পড়ে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার দশকিয়া ইউনিয়নের ধলাটেঙ্গর এলাকার ৫ নম্বর রেল ব্রিজের কাছে এ ঘটনা ঘটে।নিহতরা হলেন- ধলাটেঙ্গর এলাকার নিলু মণ্ডল ও তার স্ত্রী কল্পনা রানী মণ্ডল।
নিহতের পরিবারের লোকজন জানান, সকালে উপজেলার রৌহা গ্রামে একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে বাড়ি ফিরছিলেন ওই দম্পতি।
পথে ধলাটেঙ্গর ৫ নম্বর রেল ব্রিজের কাছে রেললাইন পার হওয়ার সময় উত্তরবঙ্গ থেকে ছেড়ে আসা একটি ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়।
যমুনা সেতু পূর্ব ইব্রাহীমাবাদ স্টেশন মাস্টার শাহীন মিয়া দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান,ঘটনার পরপরই মরদেহ দুটি পরিবারের লোকজন নিয়ে গেছেন।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ডাকাত দলের ৬ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে কালিহাতী থানা পুলিশ।
রবিবার (২২ ডিসেম্বর) বিকালে কালিহাতী থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কালিহাতী সার্কেল এএসপি আব্দুল্লাহ আল ইমরান এ তথ্য জানান।
শনিবার(২২ ডিসেম্বর) রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিত্বে অভিযান চালিয়ে উপজেলার ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কের এলেঙ্গা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাদের কাছ থেকে দেশীয় অস্ত্র, ১টি ট্রাকসহ বিভিন্ন ডাকাতির সরঞ্জাম উদ্ধার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছেন- সিরাজগঞ্জ সদরের চর বনবাড়িয়া এলাকার গহের আলী শেখের ছেলে শামীম শেখ (৩০), টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের বেলতৈল উত্তরপাড়া গ্রামের মৃত আমছের আলীর ছেলে আব্দুল লতিফ (৪৭), হাট ফতেপুর এলাকার মৃত একাব্বর মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া (২৮), ভূঞাপুর উপজেলার উত্তর চর বিহারী এলাকার রহিজ উদ্দিনের ছেলে রবিউল ইসলাম রবি (২৭), সিরাজকান্দি মাস্টারপাড়া এলাকার মৃত সোরহাব আলীর ছেলে খাদেম আলী (২৮), কালিহাতী উপজেলার গোহালিয়াবাড়ী মধ্যপাড়া গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে আব্দুল্লা হিল কাফি (২০)।
সংবাদ সম্মেলনে (কালিহাতী সার্কেল) এএসপি আব্দুল্লাহ আল ইমরান জানান, গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত দলের সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতি করে আসছিল এবং তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে তাদেরকে টাঙ্গাইল আদালত প্রেরণ করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে কালিহাতী থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভূঁইয়াসহ থানার অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কেন্দ্রীয় বিএনপির দুই নেতার কর্মী সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে পৌরসভা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম গুরুতর আহতবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রবিবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার শাহজাহান সিরাজ কলেজের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
আহত মুজাহিদুল ইসলাম কেন্দ্রীয় বিএনপি’র সহ-সংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটুর কর্মী। কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য লুৎফর রহমান মতিনের কর্মী-সমর্থকরা এই হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় বিএনপির নেতা আহমেদ টিটুর লোকজন শাহজাহান সিরাজ কলেজের একজন শিক্ষার্থীকে মারধর করে। পরে বিষয়টি স্থানীয় বিএনপি’র লোকজন মিমাংসা করে দেয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতা টিটু ও মতিনের লোকজন কলেজ এলাকায় মোটরসাইকেল শোডাউন করে। পরে টিটুর গ্রুপের লোকজন কলেজের অধ্যক্ষের কক্ষে মিটিং করার সময় বিএনপি নেতা মতিনের লোকজন গিয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা করে। এতে পৌরসভা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলামকে কুপিয়ে আহত করা হয়। পৌর যুবদলের সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিকের নেতৃত্বে হামলা করে শান্ত নামের একজন বিএনপি কর্মী। এছাড়া তৌহিদ নামের আরেক কর্মীকে লাঠি দিয়ে পিটানো হয়। পরে গুরুত্বর আহত মুজাহিদকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলার করার অভিযুক্ত শান্তর বিরুদ্ধে ৫ আগষ্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করার অভিযোগ রয়েছে। ওই হামলার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার প্রধান আসামী করা হয় তাকে।
কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম ভূইয়া জানান, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপি’র দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজনকে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। এই ব্যাপারে এখনও কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে বাবলু সিকদার নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোর সাড়ে ৪ টার দিকে মৃত্যু বরণ করেন তিনি।
এর আগে শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে কালিহাতী উপজেলার নাগবাড়ী ইউনিয়নের গান্ধিনা বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত বাবলু সিকদার পার্শ্ববর্তী সখিপুর উপজেলা কালিয়ান গ্রামের মো. কামাল হোসেন ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, নিহত বাবলু সিকদারের মাটির ব্যবসা নিয়ে মনোমালিন্য চলছিল স্থানীয় বেশ কয়েকজনের সঙ্গে। ঘটনার দিন শনিবার বাবলু সিকদার কাজ শেষে বাজার থেকে ফিরে সন্ধ্যার পর বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। মোবাইল ফোনে বাবলুকে বাড়ি থেকে ডেকে গান্ধিনা বাজারে নেওয়া হয়। পরে গান্ধিনা বাজারে ইসলামী এজেন্ট ব্যাংকের সামনে মা এন্টারপ্রাইজ দোকানে ভেতরে ঢুকিয়ে কথা-কাটাকাটি একপর্যায়ে দুর্বৃত্তরা বাবলু সিকদারকে হাত-পাসহ শরীরে এলোপাথাড়ি কোপাতে শুরু করে।
এ সময় বাবলুর চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। পরে তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। পরে তাকে ঢাকা একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। সোমবার ভোর সাড়ে ৪ টার দিকে বাবলু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরন করে।
নিহত বাবলুর চাচা মালেক জানান ‘শনিবার রাত ৮টার দিকে বাবলুর এক প্রতিবেশী তাঁকে ডেকে নিয়ে গান্দিনাপাড়া বাজারের রাহিনের সিমেন্টের দোকানের কাছে নিয়ে যায়। সেখানে আগে থেকেই ওত পেতে থাকা ওই এলাকার হারুন, সোহেলসহ আরও কয়েকজন বাবলুকে ধাক্কা দিয়ে দোকানের ভেতর ফেলে দেয়। পরে তারা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে বাবলুকে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে রেখে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় হারুনকে প্রধান আসামি করে মোট ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। মামলার বাদী হচ্ছেন আমার ভাই (নিহতের বাবা) কামাল হোসেন।’
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তদন্ত শরিফুল ইসলাম ।
তিনি জানান, এ ঘটনায় সোমবার(১৮ নভেম্বর )নিহতের পিতা কামাল হোসেন বাদী হয়ে কালিহাতী থানায় অভিযুক্ত হারুন মিয়াসহ ১৪ জনের নামে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ৯ জুয়াড়ীসহ ১৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ।
রবিবার (১০ নভেম্বর)দুপুরে তাদেরকে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন,উপজেলার মমিননগর গ্রামের আ. মালেক (৫৫) , মো. মিন্টু(৪৫),কোকরাইল গ্রামের শাহআলম (৩০), রাব্বি(২৯), দত্ত গ্রামের আল আমিন (৩৫),বেহেলাবাড়ি গ্রামের জুলহাস (৩৫),মিজানুর (৪৫), রুবেল(৪৪), ফারুক মিয়া (৩৪)সহ বিভিন্ন মামলায় নারীসহ আরো ১০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়,কালিহাতী থানার একদল পুলিশ শনিবার(৯ নভেম্বর )রাতে উপজেলার বেহেলাবাড়ি নদীর পাড়ে নাজমুলের বাড়ির সামনে ও মমিননগর জামতলার জামাল পাগলার পুকুর পাড়ে অভিয়ান চালিয়ে ওই ৯ জুয়াড়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়।এছাড়াও বিভিন্ন মামলার আরো ১০ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি )মোহাম্মদ আবুল কালাম ভূইয়ার জানান, মাদকও জুয়ার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যহত থাকবে।
একতার কণ্ঠঃ: বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেল স্টেশন এলাকা থেকে সোমবার (৪ নভেম্বর) ভোরে প্রায় সাড়ে ১০ লাখ টাকা মূল্যের বিক্রি নিষিদ্ধ ফেনসিডিলসহ দুই বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি-উত্তর)।
এছাড়া, টাঙ্গাইল শহরের ৬ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ কলেজপাড়ায় রবিবার (৩ নভেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে অভিযান চালিয়ে ১৮৭ গ্রাম হেরোইনসহ দুই নারী বিক্রেতাকে আটক করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১৪) সিপিসি-৩
জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি-উত্তর) একটি দল বঙ্গবন্ধু সেতু-ঢাকা মহাসড়কে সেতুপূর্ব রেল স্টেশন এলাকায় সোমবার ভোর ৪টার দিকে অভিযান চালায়। অভিযানে একটি কাভার্ডভ্যানে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় সাড়ে ১০ লাখ টাকা মূল্যের ৩৫০ বোতল বিক্রি নিষিদ্ধ ভারতীয় ফেনসিডিলসহ দুই বিক্রেতাকে গ্রেফতার করে। এসময় গোয়েন্দা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে দুই মাদক ব্যবসায়ী দৌড়ে পালিয়ে যায়।
গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছেন- নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলার ফরহাদ মোল্লার ছেলে মো. চঞ্চল মোল্লা (২৭) ও একই উপজেলার অশ্বীনি কান্ত রায়ের ছেলে খিতিশ চন্দ্র রায়(৩৭)। দৌড়ে পালিয়ে যাওয়া মাদক ব্যবসায়ীরা হচ্ছেন- লালমনিরহাট জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার রহিম (৪২) ও রংপুর জেলার শামীম (৪৫)।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি-উত্তর) অফিসার ইনচার্জ(ওসি )এবিএমএস দোহা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, সোমবার ভোরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মনির হোসেনের নেতৃত্বে একটি চৌকস দল বঙ্গবন্ধু সেতু-ঢাকা মহাসড়কের সেতুপূর্ব রেলস্টেশন এলাকায় অভিযান চালায়। এসময় কাভার্ডভ্যানে মাদকদ্রব্য পরিবহণকালে ৩৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ উল্লিখিত দুজনকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি আরও জানান,অন্য দুজন দৌড়ে পালিয়ে যায়। তাঁদের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানায় মাদকদ্রব্য। নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
অপরদিকে, টাঙ্গাইল শহরের ৬ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ কলেজপাড়ায় রবিবার (৩ নভেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে অভিযান চালিয়ে ১৮৭ গ্রাম হেরোইনসহ দুই বিক্রেতাকে আটক করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১৪)। র্যাব-১৪ সোমবার দুপুরে এক প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
আটক হেরোইন বিক্রেতারা হচ্ছেন- টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার দুল্লা গ্রামের মো. ফরহাদ মিয়ার স্ত্রী শাহিদা আক্তার (৩৬) ও একই এলাকার মো. লিটন মিয়ার স্ত্রী রিতা বেগম ওরফে বানু (৩৮)।
র্যাব-১৪ এর সিপিসি-৩ এর মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুল হাই চৌধুরি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একদল র্যাব শহরের দক্ষিণ কলেজপাড়ার জনৈক রফিক ওসির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১৮৭ গ্রাম হেরোইনসহ উল্লিখিত দুই নারী বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি আরও জানান, অভিযানকালে তাদের কাছে থাকা নগদ দুই লাখ ১৫ হাজার টাকা, তিনটি অ্যান্ড্রয়েড ও চারটি বাটন মোবাইল ফোনও জব্দ করে। গ্রেপ্তারকৃতদের টাঙ্গাইল সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।