একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ৪৩০ বস্তা অবৈধ ভারতীয় চিনি ভর্তি দুটি ট্রাকসহ ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার (৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাংড়া ইউনিয়নের শোলাকুড়া এলাকা থেকে তাদের আটক করে কালিহাতী থানা পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত ৭ জনের তাৎক্ষণিকভাবে নাম-ঠিকানা পাওয়া যায়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কালিহাতী থানার এসআই মিন্টু ঘোষ জানান, ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থেকে ৪৩০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ দুটি ট্রাক কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাংড়া ইউনিয়নের শোলাকুড়া এলাকা থেকে ট্রাকসহ ৭ জনকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
একতার কণ্ঠঃ জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা টাঙ্গাইল জেলা ইউনিটের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইল জেলা সদরে অবস্থিত শিশু একাডেমী মিলনায়তনে এই ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা টাঙ্গাইল জেলা ইউনিট আয়োজিত এই ইফতার ও দোয়া মাহফিল পূর্ব আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মো. ছানোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি এডভোকেট জাফর আহমেদ।
জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা টাঙ্গাইল জেলা ইউনিটের সভাপতি মাসুদুর রহমান মিলনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তাইজুল ইসলাম টুটুলের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা খন্দকার নিপুণ হোসাইন, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটির সদস্য মু. জোবায়েদ মল্লিক বুলবুল, সদস্য আশিকুর রহমান পলাশ, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা টাঙ্গাইল জেলা ইউনিটের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আরমান কবীর সৈকত, কালিহাতী প্রেসক্লাবের সভাপতি রঞ্জন কৃষ্ণ পণ্ডিত, সাবেক সভাপতি শাহ্ আলম, সাধারণ সম্পাদক মোল্লা মুশফিকুর রহমান মিল্টন, ক্লিন টাঙ্গাইলের সভাপতি শাহীন চাকলাদার, সেন্টার ফর রুরাল ডিজেবল ডেভলপমেন্ট (সিআরডিডি) টাঙ্গাইলের সভাপতি এইচ.কে ইউসুফ জাই প্রমূখ।
আলোচনা সভা শেষে দেশ ও জাতির কল্যাণে বিশেষ মোনাজাত করেন হাফেজ মাওলানা মো. ফজলুল হক।
এই ইফতার ও দোয়া মাহফিলে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা টাঙ্গাইল জেলা ইউনিটের সকল সদস্য ও ১২টি উপজেলার সভাপতি-সম্পাদকসহ বিপুল সংখ্যক জেলায় কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
একতার কণ্ঠঃ দৈনিক সমাচার পত্রিকার কালিহাতী প্রতিনিধি, কালিহাতী প্রেসক্লাবের সদস্য ও উওর টাঙ্গাইল সাংবাদিক ফোরামের দপ্তর-সম্পাদক হারুনুর রশীদ আর নেই।
মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনিস্টিটিউট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন ।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৩৫ বছর। সে কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গা পৌরসভার কুড়িঘুরিয়া এলাকার আব্দুল লতিফের ছেলে।
মৃত্যুকালে তিনি ৬ বছরের ১ ছেলে, তিন বছরের ১ মেয়ে, স্ত্রী, বাবা-মা, বোনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
হারুনের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত ২৫ মার্চ রাতে রমজানের সেহরি ও ফজরের নামাজ আদায় করার পর হারুন হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করে। পরে তার বুকের ব্যথা আরো প্রচন্ড হলে দ্রুত তাকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর জেনারেল হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি করে। পরে সেখানে কিছুটা সুস্থ্য হওয়ার পর তাকে ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়। বাড়িতে আসার পর হারুন আবার অসুস্থ্য হয়ে পড়লে রবিবার (৩১ মার্চ) তাকে রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনিস্টিটিউট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মঙ্গলবার রাতে তারাবির নামাজের পর তার গ্রামের বাড়ি কালিহাতীর এলেঙ্গা পৌরসভার কুড়িঘুরিয়ার পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
সাংবাদিক হারুনের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট জাফর আহমেদ ও সাধারন সম্পাদক নাসির উদ্দিন, উত্তর টাঙ্গাইল সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন, কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোজহারুল ইসলাম তালুকদার, সাধারন সম্পাদক আনোয়ার হোসেন মোল্লা, এলেঙ্গা পৌরসভার মেয়র নুরে আলম সিদ্দিকী, টাঙ্গাইলের লোকাল অনলাইন নিউজ পোর্টাল প্রতিদিনের টাঙ্গাইল২৪.কমের সম্পাদক সন্তোষ কুমার দত্ত, কালিহাতী প্রেসক্লাবের সভাপতি রঞ্জন কৃষ্ণ পন্ডিত ও সাধারন সম্পাদক মোল্লা মুশফিকুর মিল্টন প্রমূখ।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার এলেঙ্গা পৌরসভার মহেলা এলাকার পুংলি নদী পাড়ের বালু মাটি কেটে অবৈধভাবে বিক্রি করছে স্থানীয় প্রভাবশালী মো. শাহ্আলম।
এই নদী পাড়ের বালু কেটে বিক্রি করায় একদিকে যেমন শহর রক্ষা বাঁধ হুমকির মুখে পড়েছে, অন্যদিকে হুমকিতে রয়েছে রেলসেতু। এছাড়াও ভাঙন আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে স্থানীয় প্রায় পাঁচ শতাধিক পরিবার।
মাঝেমধ্যে প্রশাসন লোক দেখানো অভিযান পরিচালনা করলেও কোন ভাবেই বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ এ বালু বিক্রি। ফলে সরকার বঞ্চিত হচ্ছে বিপুল পরিমান রাজম্ব থেকে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখাযায়, মহেলা গ্রামের পুংলি নদীতে ৬টি স্থানে ভেকু মেশিন বসানো হয়েছে। এই ভেকু মেশিন গুলোর সাহায্যে প্রায় ৫০টির অধিক ড্রাম ট্রাক দিয়ে দিনরাত উত্তোলনকৃত বালু বিক্রি করে আসছে ওই প্রভাবশালী শাহ্আলম।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, পুংলি নদীর মহেলা অংশের প্রথম ঘাট চালায় এলেঙ্গা পৌরসভার স্থানীয় কাউন্সিলর মো. নুর আলমসহ শাহ্আলম, কাদের, জলিল, একাব্বর, মনির, আফজাল মোল্লা, মাজেদুল ও আফজাল প্রামানিক।
দ্বিতীয় ঘাট চালায় স্থানীয় মামুনসহ সাবেক কাউন্সিলর আব্দুল বারেক, মো. জহুরুল ও শরীফ ।
এছাড়া তৃতীয় ঘাট চালায় ব্যাংকার মহসিনসহ শহিদউজ্জামান, আয়নাল ও তোফাজ্জল হোসেন।
স্থানীয়রা আরও জানায়, দিনরাত বালুভর্তি ড্রাম ট্রাক চলাচলের কারণে টাঙ্গাইল শহর রক্ষা বাঁধ ও ওই এলাকার একমাত্র যাতায়াতের রাস্তাটির চরম বেহাল দশা হয়েছে। সামনেই বর্ষা মৌসুম। এলাকাবাসীর ধারণা এভাবে দিনরাত বালুভর্তি ড্রাম ট্রাক চলাচল করলে এই বর্ষা মৌসুমেই ভেঙে পড়তে পারে রেল সেতু ও সড়ক সেতুসহ টাঙ্গাইল শহর রক্ষা বাঁধ।
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানায়, মো. শাহ্আলম স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় দাপটের সহিত চলাফেরা তার। এছাড়াও রয়েছে তার বিশাল বাহিনী। সে সবসময় বাহিনী নিয়ে চলাফেরা করে। তার ভয়ে এলাকার কেউ মুখ খুলতে সাহস পায়না। প্রতিবাদ করলে তার উপর হামলা চালায়। ইতোপুর্বে তার বাহিনীর হামলার শিকার হয়েছে এলাকার অনেকেই।
তারা আরও জানায়, প্রশাসনের সাথে সখ্যেতা রয়েছে শাহ্আলমের। প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই পুংলি নদী থেকে কোটি কোটি টাকার বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে সে। মাঝেমধ্যে প্রশাসন দায় এড়ানোর জন্য আসে। আসার আগেই খবর পেয়ে যায় তারা। প্রশাসন ঘুরে চলে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার শুরু হয় অবৈধ বালু উত্তোলন।
বালুভর্তি ট্রাক রেল সেতুর নিচ দিয়ে চলাচল করায় ইতোপুর্বেও রেল সেতুটির গার্ডার ধসে পড়েছিলো। পড়ে টনক নড়ে প্রশাসনের। কিছুদিন পূর্বে রেল সেতুর নিচ দিয়ে যেন কোন ধরনের যানবাহন চলাচল করতে না পারে সেজন্য কর্তৃপক্ষ পিলার দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। সম্প্রতি ওই বালু ব্যবসায়ীরা ওই পিলার তুলে ট্রাক চলাচলের রাস্তা বানিয়েছে।
অভিযোগ প্রসঙ্গে মো. শাহ্আলম মুঠোফোনে বলেন, তিনি নদী থেকে বালু মাটি কাটেননা। তিনি তার বাবার পৈত্রিক সম্পত্তির বালু মাটি কেটে বিক্রি করছে।
এ বিষয়ে কালিহাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহাদাৎ হুসেইন বলেন, তিনি উপজেলা সহকারী কর্মকর্তা (ভুমি) এসিলেন্ডকে বলে দিয়েছে, তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেলের ধাক্কায় খাদিজা আক্তার (২৫) নামের এক নারী প্রাণ হারিয়েছেন।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) বিকাল ৪ টায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের উপজেলার গোহালিয়াবাড়ী ইউনিয়নের জোকারচর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত খাদিজা আক্তার উপজেলার দৈবগাতী গ্রামের ইকবাল হোসেনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শুক্রবার বিকালে জোকারচর বাসস্ট্যান্ডে সড়ক পারাপার হওয়ার জন্য সড়কের দক্ষিণপাশে দাঁড়িয়ে ছিল খাদিজা। পথিমধ্যে উত্তরবঙ্গগামী বেপরোয়া গতির একটি মোটরসাইকেল ওই নারীকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্বজনরা খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ৭ টা ১০ মিনিটের দিকে সে মৃত্যুবরণ করেন।
এ ঘটনায় বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. লিটন মিয়া জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। পরে সেখান থেকে দুর্ঘটনা কবলিত মোটরসাইকেল জব্দ করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। এছাড়া নিহতের মরদেহ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহতের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
একতার কণ্ঠঃ: টাঙ্গাইলে রাতে পলিথিন বোঝাই কাভার্ডভ্যান জব্দ করার পর টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে।
সোমবার (২৫ মার্চ) রাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু মহাসড়কের সদর উপজেলার তারটিয়া এলাকা থেকে নিষিদ্ধ পলিথিনবাহী কাভার্ড ভ্যান জব্দ করেন সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বেলাল হোসেন। পরে কতিপয় সাংবাদিকদের মাধ্যমে দেনদরবার শেষে মঙ্গলবার দুপুরে জব্দ করা কাভার্ডভ্যানটি ছেড়ে দেওয়া হয়।
পরিবেশের জন্য ভয়াবহ হুমকি নিষিদ্ধ পলিথিন আটকের পর অবৈধ সুবিধা নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরিবেশবাদী সংগঠনের নেতারা। আর সচেতন মহলের মধ্যে বইছে সমালোচনার ঝড়। এ কাজে সহযোগিতার অভিযোগ উঠেছে তিন গণমাধ্যম কর্মীর বিরুদ্ধেও। এসআই ট্রাক জব্দের বিষয়টি স্বীকার করলেও অন্য সকল অভিযুক্তরা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থানা পুলিশের সদস্যরা জানান, সোমবার দিবারগত রাতে মধুপুর ট্রান্সপোর্টের নামের নিষিদ্ধ পলিথিনবাহী কাভার্ডভ্যান ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের তারটিয়া এলাকায় পৌঁছলে টাঙ্গাইল সদর থানার এসআই মো. বেল্লাল হোসেনের টহল দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই কাভার্ডভ্যানটি আটক করে। পরে কাভার্ড ভ্যানে নিষিদ্ধ পলিথিন থাকায় তা জব্দ করে ভোর রাতেই থানায় নিয়ে আসে। এরপর থেকেই শুরু হয় তদবির। এ কাজে যোগ দেন দুই মিশ্র টেলিভিশনের প্রতিনিধিসহ তিন গণমাধ্যমকর্মী।তিনি জানান, শহরের ছয়আনী বাজারের আনোয়ার হোসেন পলিথিন ব্যবসায়ী এবং কালিহাতীর দুই সংবাদকর্মী ও টাঙ্গাইলের এক গণমাধ্যমকর্মী নিষিদ্ধ পলিথিনবাহী কাভার্ড ভ্যানটির মালামালসহ ছাড়িয়ে নিতে ভোর রাতেই থানায় উপস্থিত হন। পরে দেনদরবার শেষে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তা মালামালসহ মঙ্গলবার দুপুরে ছাড়িয়ে নিতে সক্ষম হন।জানা গেছে, এ ঘটনায় পুলিশ ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা নেয়। বাকি ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মধ্যে জেলার এক মিশ্র টেলিভিশনের গণমাধ্যমকর্মী ঢাকার অফিসের টিমের কথা বলে ৮০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। অন্য দুইজন পেয়েছে বাকী টাকা। টাকার এই অসম ভাগাভাগি নিয়েও মনোমালিন্য হয় তাদের মধ্যে।
এদিকে ট্রাকটি ছাড়িয়ে নেওয়ার পর থানা পুলিশের ভেতর থেকেই ঘটনাটি জানাজানি হয় সর্বত্র। জানাজানির পর বইতে থাকে ক্ষোভ ও সমালোচনার ঝড়।
পরিবেশবাদী সংগঠন বেলার সাবেক কর্মকর্তা ও পরিবেশ কর্মী সোমনাথ লাহিড়ী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পরিবেশের জন্য মরণঘাতী এ পলিথিন উচ্চ আদালতে উৎপাদন, পরিবহন ও বাজারজাত করণ এবং ব্যবহারে নিষিদ্ধ পণ্য। নিষিদ্ধ পণ্য জব্দের পর তা ধ্বংস না করে ছেড়ে দেয়া অতীব গর্হিত কাজ। এ কাজের মাধ্যমে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা চরমভাবে অবজ্ঞা করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানাই।
এ বিষয়ে মধুপুর ট্রান্সপোর্ট এজেন্সির ম্যানেজার মো. কায়ছার বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। তবে আমাদের গাড়িতে এ ধরনের মালামাল বহন করা হয় না।
তিনজন গণমাধ্যম কর্মীর একজন বলেন, ভোর রাতে এক গণমাধ্যমকর্মীর সাথে প্রাইভেটকারযোগে মহাসড়কে চা খেতে গিয়েছিলাম। তখন ট্রাক জব্দের কথা জানতে পেরে এসআই বেলালকে অবহিত করলে তিনি অস্বীকার করেন। যে তিন লাখ টাকা লেনদেনের কথা হচ্ছে, আমি এ বিষয়সহ কোন কিছুই জানি না।
সদর থানার উপপরির্দশ (এসআই) মো. বেল্লাল হোসেন জানান, পলিথিনের ট্রাকটি আটক করে থানায় নিয়ে এসেছি। পরে আর কিছু জানি না। সব জানে ওসি স্যার। ওসির সাথে আপনারা কথা বলেন। এটা নিয়ে খুবই প্যারায় আছি।
সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. লোকমান হোসেন জানান, এধরণের কোন ট্রাক আটক বা জব্দ করা হয়নি। তবে রাতে মাটিবাহী একটি ট্রাক আটক করা হয়েছিল। থানায় চর্তুদিকে সিসি ক্যামেরা লাগানো আছে। থানায় আনার পর সেই ট্রাক ছাড়ার সুযোগ নেই। হয়ত ভুলভাবে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মো. শরফুদ্দীন জানান, সুর্নিদিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে জুয়ার আসরে অভিযান চালিয়ে ১০ জুয়াড়িকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার (২৩ মার্চ) রাতে উপজেলার বল্লা ইউনিয়নের রামপুর সাতবিলের মাঝখানে হিজলতলা থেকে তাদের আটক করা হয়। রবিবার (২৪ মার্চ) দুপুরে আটককৃত জুয়াড়িদের আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
আটককৃতরা হলেন, উপজেলার কালোহা পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত রবি মিয়ার ছেলে ইউনুস আলী (৪৮),কোকডোহরা পশ্চিম পাড়া গ্রামের জয়নাল মিয়ার ছেলে বাবু মিয়া (৩৫), হাসড়া মধ্যপাড়া গ্রামের মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে মো: আনোয়ার হোসেন (৩৯), উতরাইল দক্ষিণ পাড়া গ্রামের মৃত আঃ মান্নানের ছেলে মোঃ রমজান মিয়া (৪৫), রামপুর মধ্যপাড়া গ্রামের মৃত জামাল উদ্দিনের ছেলে মো: আজিবর রহমান (৪২),কাজিবাড়ি মধ্যপাড়া গ্রামের মৃত আনোয়ার হোসেনের ছেলে আরফান মিয়া (৪৫), কুকরাইল গ্রামের শামছুল আলমের ছেলে শাহ আলম (২৮), রামপুর মালিপাড়া গ্রামের মৃত কিতাব আলীর ছেলে মোঃ হাসেম (৫০), বানকিনা পশ্চিম পাড়া গ্রামের জামাল মিয়ার ছেলে লোকমান মিয়া (৩০) ও রামপুর গ্রামের মৃত নজির হোসেনের ছেলে কবির হোসেন (৪২)।
এলাকাবাসী জানায়, এরা প্রতিদিন বল্লা ইউনিয়নের রামপুর সাতবিলের মাঝখানে হিজলতলা এলাকায় হাজার হাজার টাকার জুয়ার আসর বসায়। এলাকার কতিপয় অর্থলোভী প্রভাবশালী লোকদের ম্যানেজ করে জুয়াড়ুরা সারা বছর লাখ লাখ টাকার জুয়া খেলে থাকে।
কালিহাতী থানার এসআই আলামিন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, উপজেলার বল্লা ইউনিয়নের রামপুর সাতবিলের মাঝখানে হিজলতলায় বসে প্রকাশ্যে তাসের মাধ্যমে টাকা দিয়ে জুয়া খেলা চলছিল। পরে কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোল্লা আজিজুর রহমান স্যারের নির্দেশে সেখানে অভিযান চালিয়ে ১০ জুয়াড়ুকে আটক করা হয়।
তিনি আরও জানান, এসময় তাঁদের কাছ থেকে তাস ও নগদ ১৭ হাজার ১৫০ টাকা উদ্ধারপূর্বক জব্দ করা হয়েছে। রবিবার আটককৃত জুয়াড়িদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
একতার কণ্ঠঃ আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরে উপলক্ষে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানজট নিরসন কল্পে গৃহিত ট্রাফিক পুলিশিং ব্যবস্থা সংক্রান্ত সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে টাঙ্গাইল জেলা পুলিশের উদ্যোগে পুলিশ লাইনস্ মাল্টিপারপাস শেডে এ সভার আয়োজন করা হয়।
পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সারের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মো. শরফুদ্দীন, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সিনথিয়া খান, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট জাফর আহমেদ, ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক মো. রফিকুল ইসলাম সরকার ও মো. দেলোয়ার হোসেন, জেলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি মো. ইকবাল হোসেন, মহাসচিব গোলাম কিবরিয়া বড় মনি প্রমুখ।
সভায় ঈদের আগে ও পরে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে গণপরিবহন এবং যাত্রীদের ভোগান্তি ছাড়া নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
এ সময় জেলা পুলিশের কর্মকর্তা, পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংগঠন, ফায়ার সার্ভিস, বিবিএ কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
একতার কণ্ঠঃ ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের কালিহাতী উপজেলায় ট্রাকের ধাক্কায় মো. সেলিম হোসেন নামে এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
রবিবার (১৭ মার্চ) বিকেলে উপজেলার এলেঙ্গা পৌরসভার এলেঙ্গা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত মোটরসাইকেল আরোহী সেলিম হোসেন জেলার গোপালপুর উপজেলা সদরের মাদারজানি এলাকার জব্বার খলিফার ছেলে। সে গাজীপুর জেলার শফিপুর আনসার একাডেমিতে কর্মরত ছিলেন।
বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) পলাশ জানান, বিকেলে গোপালপুর থেকে মোটরসাইকেল যোগে সেলিম হোসেন টাঙ্গাইল যাচ্ছিলেন। পথে উপজেলার এলেঙ্গা এলাকায় পৌঁছালে পেছন থেকে একটি ট্রাক মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু হয়।
তিনি আরও জানান, ঘটনার পরপরই ট্রাকটি স্থানীয় লোকজন আটক করলেও চালক পালিয়ে যায়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
একতার কণ্ঠঃ জুয়া, মাদক ও অবৈধ কর্মকাণ্ডের নিরাপদ আস্তানায় পরিণত হয়েছে টাঙ্গাইলের কালিহাতীর এলেঙ্গায় অবস্থিত বঙ্গবন্ধু ব্রিজ রিসোর্ট। উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার এলেঙ্গায় অবস্থিত এ রিসোর্টের কিছু কর্মকর্তার যোগসাজশে প্রশাসনের নাকের ডগায় দীর্ঘদিন ধরে চলছে এসব অপকর্ম।
অবশেষে বহস্পতিবার (১৪ মার্চ) রাত ১২ টায় এই রিসোর্টের বিথিকা কটেজ থেকে নগদ ৩ লক্ষ ৩০ হাজার ৫’শত ২০ টাকাসহ ১৪ জন জুয়াড়িকে আটক করেছে পুলিশ।
কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামরুল ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শুক্রবার (১৫ মার্চ) সকালে আটককৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন- কালিহাতী উপজেলার সরাতৈল গ্রামের আবুল কালামের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৪৫), ফটিক মিয়ার ছেলে রফিকুল ইসলাম (৫০), কোরবান আলীর ছেলে রুবেল মিয়া (৩০), জোকারচর গ্রামের মৃত ফরমান আলীর ছেলে আসাদুজ্জামান (৪৪), মৃত নুর ইসলামের ছেলে ফজলু সরকার (৩৮), মৃত আইন উদ্দিনের ছেলে সাবেক ইউপি সদস্য সুলতান মাহমুদ ( ৫০), গোহালিয়াবাড়ী গ্রামের গ্রামের আবু সাঈদের ছেলে জুলহাস (৩৪), মজিবুর রহমানের ছেলে লোকমান মিয়া (৩৮), মাছুহাটা গ্রামের জহিরুল ইসলামের ছেলে আলমগীর হোসেন (৫৭), সল্লা গ্রামের সোনা মিয়ার ছেলে হাবিবুর রহমান (৪৭) ভূঞাপুর উপজেলার নলুয়া গ্রামের মৃত হাছেন আলীর ছেলে মো. সুজন মিয়া (২৪), সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার দুখিয়াবাড়ী গ্রামের ছবের আলী প্রামানিকের ছেলে মো. আব্দুল আলীম ( ৩৬ ), সারটিয়া গ্রামের আফজাল হোসেনের ছেলে মনিরুল ইসলাম ( ৩৮), সিরাজগঞ্জের বেলকুচি উপজেলার মাঝাইল গ্রামের মৃত মুসা শেখের ছেলে আনোয়ার হোসেন (৩৩)।
পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে সাবেক ইউপি সদস্য সুলতান মাহমুদ ও আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে এলেঙ্গা বঙ্গবন্ধু ব্রিজ রিসোর্টে (বিরতি রিসোর্ট ) জুয়ার আসর চলে আসতেছিল। বৃহস্পতিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালিহাতী থানার এসআই সাজ্জাদ হোসাইনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ এলেঙ্গা বঙ্গবন্ধু ব্রিজ রিসোর্টের বীথিকা কটেজে অভিযান চালায়। এ সময় জুয়ার আসর থেকে ১৪ জন জুয়াড়িকে আটক করা হয়। পাশাপাশি জুয়া খেলার কাজে ব্যবহৃত নগদ ৩ লক্ষ ৩০ হাজার ৫’শত ২০ টাকা ও ১৫টি মোবাইল সেটসহ জুয়া খেলার বিভিন্ন সরাঞ্জম জব্দ করা হয়। শুক্রবার সকালে কালিহাতী থানার এসআই রাজীব বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।
কালিহাতী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ কামরুল ফারুক জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বালুর নিচে পুঁতে রাখা অবস্থায় অজ্ঞাত যুবকের (২৫) অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে উপজেলার সল্লা ইউনিয়নের মীরহামজানি এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালিহাতী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মনির হোসেন।
তিনি জানান, উপজেলার মীরহামজানি এলাকায় স্থানীয় লোকজন বালুর নিচে চাপা দেওয়া অবস্থায় অজ্ঞাত যুবকের মাথা দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই মরদেহটি উদ্ধার করে।
তিনি আরও জানান, পরে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় ৬-৭ দিন আগে ওই যুবককে হত্যা করে বালু চাপা দিয়ে রাখে দুর্বৃত্তরা।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদপ্তরের আওতায় ভেজালরোধে তদারকিমূলক অভিযান চালিয়ে মুড়ির মোড়কে মেয়াদ ও মূল্য উল্লেখ না করা, আয়োডিন বিহীন ইন্ডাসট্রিয়াল লবণ ও মাত্রাতিরিক্ত ফিটকিরি ব্যবহার করা এবং নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে মুড়ি তৈরি করায় সুশীল শংকর মদক নামে এক মুড়ি ব্যবসায়ীকে ২৫ হাজার জরিমানা করা হয়েছে।
সোমবার (৪ মার্চ) দুপুরে উপজেলার নারান্দিয়া এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করেন- জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের টাঙ্গাইল জেলা কার্যালয়ের সহাকারী পরিচালক শিকদার শাহীনুর আলম। অভিযানে সহায়তা করেন- টাঙ্গাইল সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রতিনিধি জেলা স্যানিটারী পরিদর্শক মো. আনোয়ারুর ইসলাম।
শিকদার শাহীনুর আলম বলেন, প্রস্তুতকৃত মুড়ির প্যাকেটের মোড়কে মেয়াদ ও মূল্য উল্লেখ না করা, আয়োডিন বিহীন ইন্ডাসট্রিয়াল লবণ ও মাত্রাতিরিক্ত ফিটকারী ব্যবহার করা, নোংরা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে যত্রতত্রভাবে মুড়ি তৈরি করায় নারান্দিয়া এলাকায় ভেজালরোধে অভিযান চালিয়ে শিব শংকর মুড়ি মিলের এক মুড়ি ব্যবসায়ীকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।