একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ৫০ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। এ নিয়ে জেলায় মোট ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১১৪ জন।
এ ছাড়া মোট সুস্থ হয়েছেন ৯৬৬ জন। বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসাধীণ রয়েছেন ১৪৮ জন রোগী। মোট এ পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গু জ্বরে মৃত্যুবরণ করেছেন ১ জন।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নতুন আক্রান্তদের মধ্যে টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় ২১ জন, নাগরপুর উপজেলায় ৮ জন, মির্জাপুর উপজেলায় ৯ জন, মধুপুর উপজেলায় ৫ জন, গোপালপুর উপজেলায় ৩ জন এবং ধনবাড়ী উপজেলায় ৪ জন রয়েছেন।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. খন্দকার সাদেকুর রহমান জানান, বর্তমানে ডেঙ্গুর রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি মানুষের ঘরবাড়ি ও বসত বাড়ির আশপাশে পরিষ্কার-পরিচ্ছন রাখতে হবে। যাতে করে ডেঙ্গু রোগ বিস্তার করতে না পারে।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলে দিন দিন বেড়েই চলছে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় নতুন করে ৫৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। এতে জেলায় একদিনে সর্বোচ্চ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলো।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) সকাল পর্যন্ত জেলায় মোট ৮৪৮ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলো। আক্রান্তরা জেলা শহরের হাসপাতাল ছাড়াও বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদিকে ডেঙ্গু জেলা শহরের বাইরে গ্রাম অঞ্চলেও ছড়িয়ে পড়েছে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, এর আগে জেলায় গত ১ আগস্ট সর্বোচ্চ ৫৩ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলো। জেলায় এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪৮ জন। তাদের মধ্যে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৬৯৮ জন। হাসপাতালে একজন রোগী মৃত্যুবরণ করেছেন। হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৫০ জন রোগী। জেলা শহরের বাইরে উপজেলা পর্যায়ে সবার্ধিক ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে নাগরপুর উপজেলায়।
নতুন আক্রান্তদের মধ্যে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ১, টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ২৪ জন, মির্জাপুরের কুমুদিনী হাসপাতালে ২ জন, সদরে ১ জন, নাগরপুরে ৯ জন, ঘাটাইলে ৩ জন, মধুপুরে ৭ জন, গোপালপুরে ৬ জন এবং ধনবাড়ী উপজেলায় ৪ জন রয়েছেন।
এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. খন্দকার সাদেকুর রহমান জানান, বর্তমানে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি মানুষের ঘরবাড়ি ও আশপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন রাখতে হবে। জমানো পানি পরিষ্কার রাখতে হবে। যাতে করে ডেঙ্গু বিস্তার করতে না পারে। আক্রান্ত রোগীদের জন্য মশারি টাঙিয়ে আলাদা ব্যবস্থা করা হয়েছে।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইল জেলায় কমছেই না ডেঙ্গুর সংক্রমন। প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। শহর থেকে গ্রাম সবর্ত্রই ছড়িয়ে পরছে এডিস মশা। জেলায় একদিনে নতুন করে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন ২৭ জন।
মঙ্গলবার(২৫ জুলাই ) দুপুরে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডা. মিনহাজ উদ্দিন মিয়া।
তিনি জানান, জেলায় নতুন আক্রান্তদের মধ্যে সদর উপজেলায় ১৮ জন, নাগরপুর উপজেলায় ২ জন, মির্জাপুর উপজেলায় ৫ জন, দেলদুয়ার উপজেলায় ১ জন, গোপালপুর উপজেলায় ১জন রয়েছেন।
তিনি আরও জানান, জেলায় ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ২৭ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। চলতি বছরের জানুয়ারী মাস হতে মঙ্গলবার পর্যন্ত টাঙ্গাইল জেলায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০৫ জন। সুস্থ হয়েছেন ১৫৩ জন। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৫২ জন।
একতার কণ্ঠঃ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের আওতায় ভেজালরোধে তদারকিমূলক অভিযান চালিয়ে টাঙ্গাইলের ভুঞাপুরে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ সংরক্ষণ, সেবার মূল্য না থাকা ও মূল্যবিহীন ঔষধ বিক্রি করার অপরাধে দুই ওষুধ ব্যবসায়ীকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
সোমবার (২৪ জুলাই) দুপুরে উপজেলার নিকরাইল ইউনিয়নের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব পাড়ের পাথাইলকান্দি (যমুনা সেতু) বাজারে বিভিন্ন দোকানে তদারকিমূলক এই অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের টাঙ্গাইল জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক শিকদার শাহীনুর আলম।
সহকারী পরিচালক শিকদার শাহীনুর আলম জানান, মূল্য বিহীন ঔষধ, মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ সংরক্ষণ ও বিক্রি বিক্রি করার দায়ে ফেরদৌসি মেডিকেল হল এন্ড ডেন্টাল কেয়ারকে ২০ হাজার ও ইউসুফ ফার্মেসীকে ৫ হাজার, মোট ২৫ হাজার টাকা প্রশাসনিক ব্যবস্থায় জরিমানা করা হয়। এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইল জেলায় বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুর সংক্রমন। গ্রামাঞ্চলে ছড়িয়ে পরেছে এডিস মশা। এর ফলে গ্রামের মানুষগুলো এখন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন। একদিনে নতুন ১০জন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে।
সোমবার(২৪ জুলাই ) দুপুরে টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডা: মো: মিনহাজ উদ্দিন মিয়া তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গেল ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ১০ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। এরে মধ্যে টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় ২ জন, নাগরপুর উপজেলায় ৬ জন, সখীপুর উপজেলায় ১জন এবং মধুপুর উপজেলায় ১ জন।
তিনি আরও জানান, আক্রান্তরা স্থানীয় হাসপাতাল ও বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ নিয়ে জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭১ জন। সুস্থ হয়েছেন ১১৮ জন। এছাড়াও বিভিন্ন হাসপাতাল ও বাড়িতে চিকিৎসাধীণ আছেন ৫৩ জন।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইল জেলায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি ক্রমেই মারাত্মক আকার ধারন করছে। জেলায় গত ২৪ ঘন্টায় ১৬ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
রবিবার (২৩ জুলাই) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা সিভিল সার্জন ডা. মো. মিনহাজ উদ্দিন মিয়া।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ১৬ জন ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় ৭ জন, নাগরপুর উপজেলায় ৪ জন, দেলদুয়ার উপজেলায় ২ জন, সখীপুর উপজেলায় ২ জন এবং মধুপুর উপজেলায় ১ জন। তারা স্থানীয় হাসপাতালে ও বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
সিভিল সার্জন আরও জানান, জেলায় এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা দাড়িয়েছে ১৪২ জন। তাদের মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে সুস্থ্য হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১০৭ জন। বিভিন্ন হাসপাতাল ও বাড়িতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৩৫ জন।
ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় জেলার হাসপাতালগুলাতে ডেঙ্গু ওয়ার্ড চালু করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসক, নার্স, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সহ জনবলের অভাবে পুরোপুরিভাবে স্বাস্থ্য সেবা চালু হচ্ছেনা। চাহিদা অনুযায়ী জনবল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হলেও ফলপ্রসূ হয়নি।
ফলে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বিশালকায় ভবন এক প্রকার পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। টাঙ্গাইলের ৪০ লাখ মানুষ কাঙ্খিত চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ২০১৪ সালে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের পাশে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের ১৫তলা ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু করে গণপূর্ত বিভাগ। ২০১৮ সালের শেষ দিকে ভবন নির্মাণ শেষ হয়। ২০২২ সালের ২২ মার্চ হাসপাতাল ভবন কর্তৃপক্ষের কাছে বুঝিয়ে দেয় গণপুর্ত বিভাগ।
সূত্রমতে, শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অন্তঃবিভাগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে মেডিসিন বিভাগ চালু করা হয়। এছাড়া শিশু, ডায়রিয়া, কার্ডিওলজি, অবস(গাইনী), চক্ষু, নাক, কান, গলা, পোস্ট অপারেটিভ, আইসিইউ, সিসিইউ, সার্জারী, অনক্লোনজি ও অর্থপেডিক ওয়ার্ড চালুর প্রক্রিয়া চলছে।
সূত্র জানায়, গত বছরের ২১ জুন থেকে হাসপাতালের বহিঃবিভাগে মেডিসিন, শিশু, গাইনী, সার্জারী, চক্ষু, ডেন্টাল, বক্ষব্যাধি, নিউরোলজি, ইউরোলজি, মানসিক, শিশু বিকাশ কেন্দ্র, ফিজিক্যাল মেডিসিন, চর্ম ও যৌন, কার্ডিওলজি, নেফরোলজি, অর্থপেডিক, অনক্লোনজি(ক্যান্সার) সেবা চালু রয়েছে। গত বছরের শুরু থেকে আল্ট্রাসনোগ্রাফি, ইসিজি, সিটিস্ক্যান, এক্সরে সহ বিভিন্ন পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ১০টি আইসিইউ বেড, সিসিইউ ও ১৫টি অপারেশন থিয়েটার চালু করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, জনবল সঙ্কটে হাসপাতালে পুরোপুরি স্বাস্থ্য সেবা চালু করা সম্ভব হচ্ছে না। হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগে ৬৫ জন ডাক্তার প্রয়োজন। সেখানে রয়েছে ৬১ জন। তারা নিয়মিত কর্মস্থলে থাকেন না। অনেকে ঢাকা থেকে এসে অফিস করেন।
১৬৫ জন নার্সের মধ্যে মাত্র ৩৯ জন নার্স রয়েছে। তাদের মধ্যে চার জন প্রশিক্ষণে ও দুই জন মাতৃত্বকালীন ছুটিতে এবং দুই জন ইনচার্জে দায়িত্ব পালন করছেন। ৩৭৭ জন আউটসোর্সিং জনবলের মধ্যে ৯০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আয়া, সুইপার ও পরিচ্ছন্নতা কর্মীর অভাবে হাসপাতালের ময়লা-আবর্জনা পরিস্কার করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে ওয়ার্ডের ময়লা-আবর্জনা রোগীদের পাশেই রাখা হচ্ছে। দুর্গন্ধে শৌচাগারে প্রবেশ করা যায় না।
স্থানীয়রা জানায়, প্রধানমন্ত্রীর নামে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নির্মাণ করা হলেও পুরোপুরি চিকিৎসা দেওয়া শুরু না হওয়ায় টাঙ্গাইলের ৪০ লাখ মানুষ স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। রোগীদের ঢাকাসহ আশপাশের বিভাগীয় শহর থেকে কাঙ্খিত সেবা নিতে হচ্ছে। ফলে আশঙ্কাজনক রোগী ও স্বজনরা চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। তারা দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পুরোপুরি মানসম্মত চিকিৎসা সেবা চালু করার দাবি জানায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতাল ভবনের নিচতলায় বহিঃবিভাগের টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। সেখানে রোগীদের ব্যাপক চাপ দেখা যায়। তাদের মধ্যে কালিহাতী উপজেলার পাইকরা গ্রামের কামরুল হাসান জানান, টাঙ্গাইলের গণমানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে টাঙ্গাইলে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়েছে। শুধুমাত্র জনবল সঙ্কটের কারণে তারা কাঙ্খিত সেবা পাচ্ছেন না। ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে হচ্ছে। এতে অতিরিক্ত সময় ব্যয় সহ দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। তিনি হাসপাতালে দ্রুত পুর্নাঙ্গ চিকিৎসা সেবা চালুর দাবি জানান।
ভবনের লিফট ও আশপাশের দেওয়ালে পানের পিক ফেলে পরিবেশ নষ্ট করা হচ্ছে। ধুলাবালির কারণে ভবনের বিভিন্ন গ্রিলে মরিচা ধরতে শুরু করেছে। ভবনের ১০ম তলায় মেডিসিন বিভাগে নারী ও পুরুষ রোগীদের সেবা দেওয়া হচ্ছে। ওয়ার্র্ডে ৮৪টি নির্ধারিত বিছানা বরাদ্ধ থাকলেও অতিরিক্ত মিলে প্রায় আড়াইশ’ রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। রোগীদের বিছানার পাশে ও শৌচাগারসহ বিভিন্ন কক্ষের সামনে ময়লা-আবর্জনা পড়ে রয়েছে। উৎকট দুর্গন্ধে শৌচাগার ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
নারী ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, নির্ধারিত বিছানার পাশাপাশি মেঝেতে বিছানা পেতে নারী রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সেখানেও ময়লা-আবর্জনার একইচিত্র বিদ্যমান। হাসপাতালের পরিচালকের কক্ষের সামনের দেওয়ালের টাইলস খসে পড়ছে। তার সামনের কক্ষের দরজার হাতল ভাঙা। এছাড়া দরজায় কাঠের জোড়ার অংশ ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় হাসপাতাল পরিচালকের কক্ষসহ বিভিন্ন দেওয়ালের টাইলস খসে পড়ছে।
টাঙ্গাইল গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শহীদুল ইসলাম জানান, শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের জন্য ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ পাওয়া যায়। সেখানে হাসপাতাল ভবনসহ ২৭টি ভবনের নির্মাণ ব্যয় হয়েছে ২৮৪ কোটি টাকা। ১০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি কেনা হয়েছে। বাকি ১০৮ কোটি টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আলী খান জানান, হাসপাতালের স্বাস্থ্য সেবা পুরোপুরি চালু করতে পর্যাপ্ত জনবলের প্রয়োজন। জনবলের জন্য মন্ত্রণালয়ে বার বার চিঠি দেওয়া হয়েছে। জনবল পেলেই পুরোপুরি স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।
শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল পরিচালনা পরিষদের সহ-সভাপতি মো. ছানোয়ার হোসেন এমপি জানান, হাসপাতালে রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার যন্ত্রপাতি সবই আছে। কিন্তু জনবলের অভাবে পুরোপুরি স্বাস্থ্য সেবা চালু করা সম্ভব হচ্ছে না।
হাসপাতালের সভাপতি কৃষিমন্ত্রী ডক্টর মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি’র সভাপতিত্বে একটি সভা করার পর আর কোন সভা এখনও হয়নি। দায়িত্বে যারা ছিলেন, তারা কেউ দায়িত্ব পালন করেননি।
একতার কণ্ঠঃ ভুল চিকিৎসায় এক যুবকের পিত্তথলি কাটার অভিযোগ উঠেছে টাঙ্গাইল শহরের সোনিয়া নার্সিং হোমের সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. মো. তুহিন তালুকদারের বিরুদ্ধে।
রবিবার (২১ মে) দুপুরে ওই ভুক্তভোগী যুবক মো. পারভেজ প্রতিকার চেয়ে জেলা প্রশাসক ও জেলা সিভিল সার্জন বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগে জানা গেছে, গত ২৭ এপ্রিল পেটের ব্যথা নিয়ে সার্জারি বিশেষজ্ঞ ডা. মো. তুহিন তালুকদারের কাছে যান পারভেজ। ওই চিকিৎসক পারভেজকে দেখে আল্ট্রাসনোগ্রাম ও এক্সরে করানোর পরামর্শ দেন।
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন পারভেজ। পরে সেই রিপোর্ট দেখালে চিকিৎসক তাৎক্ষনিক অপারেশন করতে হবে বলে জানান। ওই দিনই পারভেজের পেটে অস্ত্রোপচার করে পিত্তথলি কেটে ফেলেন ডা. মো. তুহিন তালুকদার।
অপারেশনের পরে রোগীর স্বজনদের পিত্তথলি দেখালে তাতে কোনও পাথর ছিল না। একপর্যায়ে জানানো হয়, কেটে ফেলা পিত্তথলিতে কোনও ক্যান্সারের জীবাণু রয়েছে কিনা সেটা পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানোর কারণে পিত্তথলি নার্সিং হোমে রেখে দেওয়া হয়েছে।
অপারেশনের কয়েকদিন পরে পারভেজকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়। তখন রোগীর স্বজনরা দেখতে পান, পারভেজের স্থানে পারভীন নামের এক নারীর রিপোর্ট দেখে চিকিৎসক তার পিত্তথলি কেটে ফেলেছেন। বিষয়টি তাৎক্ষণিক চিকিৎসক ও নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষকে জানালে তারা ভুল স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ করেন।
পারভেজের স্ত্রী তামান্না হাসান বিজলি বলেন, ‘চিকিৎসক তুহিন ও নার্সিং হোমের মালিক আবুল কালাম রিজভী ভুল চিকিৎসার জন্য শুধু দুঃখ প্রকাশ করেছেন। এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন তারা।’
ভুল চিকিৎসার শিকার মো. পারভেজ বলেন, ‘ওই দিন আমার সঙ্গে পারভীন নামের এক নারীর পিত্তথলির অপারেশন করা হয়। ডাক্তার ওই নারীর রিপোর্ট দেখে আমার চিকিৎসা করেছেন। পিত্তথলি কাটার পর থেকে পেটে এখনো ব্যথা করে। ব্যথার জন্য নিয়মিত ওষুধ খেতে হচ্ছে। ভুল চিকিৎসার প্রতিকার চাইলে নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষ হুমকি দিচ্ছে। ভুল চিকিৎসা ও প্রতারণার কারণে জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জন বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।’
সোনিয়া নার্সিং হোমের মালিক আবুল কালাম রিজভী বলেন, ‘সঠিকভাবেই ওই রোগীর পিত্তথলির অপারেশন হয়েছে। তবে তার রিপোর্টের স্থালে একজন নারীর রিপোর্ট চলে যায়। নার্সিং হোমে ওই দিন ৫টি অপারেশন হয়েছে। এছাড়া পিত্তথলির বায়োপসি রিপোর্ট হারিয়ে গেছে। এখন ওই রোগী টাকা ফেরত চাচ্ছে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে ডা. মো. তুহিন তালুকদারের মুঠোফোনে বেশ কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এরপর তাকে বারবার মুঠোফোনে খুদেবার্তা (মেসেজ) পাঠানো হলেও কোন জবাব দেননি তিনি।
একতার কণ্ঠঃ আরিফ-সুমাইয়া দম্পতির কোল আলোকিত করে জন্ম নিয়েছে ফুটফুটে যমজ পুত্র সন্তান হাসেন-হোসেন। তবে শিশু দুটি স্বাভাবিক নয়, বুকে জোড়া লাগানো।
গত শনিবার (৬ মে) রাত ২:৩০ টার দিকে টাঙ্গাইল শহরের রাজধানী নার্সিং হোম-এ সিজারের মাধ্যমে জোড়া লাগানো যমজ শিশুর জন্ম দেন সুমাইয়া আক্তার।
নবজাতক যমজ শিশুর পিতা টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার ভাড়রা ইউনিয়নের আগ দিঘুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
পিতা আরিফ হোসেন বলেন, ৬ তারিখ টাঙ্গাইলের রাজধানী নার্সিং হোম-এ আমার স্ত্রীর যমজ শিশুর জন্ম দেয়। কিন্তু তাদের বুক একে অপরের সাথে জোড়া লাগানো। ক্লিনিকে নিবির পর্যবেক্ষণ না থাকায় টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরে ৯ তারিখ বাসায় নিয়ে আসি। বাচ্চা দুটি এখন সুস্থ্য। বিকল্প পদ্ধতিতে তাদের খাওয়ানো হচ্ছে। স্ত্রী সুমাইয়াও সুস্থ্য আছেন।
আরিফ হোসেন আরো বলেন, আমার বাবা ঘোড়ার গাড়ি চালক। আমি পেশায় দিনমুজর। আমাদের আর্থিক অবস্থা স্বচ্ছল না। ক্লিনিক থেকে বলেছে অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে শিশু দুটিকে আলাদা করা সম্ভব। কিন্তু এই চিকিৎসার ব্যয় বহন করা আমার পরিবারের পক্ষে সম্ভব নয়। শিশু দুটিকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে বিত্তবানসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাছে অনুরোধ জানান তিনি।
মা সুমাইয়া আক্তার কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, সন্তান দুজনকে আলাদা শরীরে দেখতে চাই। চিকিৎসা সহায়তার মাধ্যমে তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে চাই। আমার সামর্থ নেই চিকিৎসা করানোর। তাই সরকারের কাছে সকল প্রকার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
এদিকে জোড়া লাগানো যজম শিশু দুটি দেখতে বাড়িতে ভিড় করছে প্রতিবেশিসহ আশপাশের কয়েক গ্রামের মানুষ।
সুবর্ণতলী গ্রামের বৃদ্ধা নুরজাহান বেগম বলেন, আমি জীবনেও জোড়া লাগানো বাচ্চা দেখিনি। তাই দেখতে আসছি।
প্রতিবেশি আরাফাত বলেন, সামনে থেকে প্রথম বার আমি জোড়া লাগানো বাচ্চা দেখলাম। এর আগে ইউটিউবে দেখেছি। এমন ঘটনা আমাদের গ্রামে এই প্রথম। তাই অনেকে উৎসুক হয়ে শিশু দুটিকে দেখার জন্য ভিড় জমাচ্ছে।
আরিফ হোসেনের বোন জামাই মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ডেলিভারির আগেও আল্ট্রাসনোতে বাচ্চা যমজ জানতে পারলেও জোড়া লাগানোর বিষয়টি জানা যায়নি। জন্মের পর দেখা যায় তাদের শরীর জোড়া লাগানো। চিকিৎসকরা জানান ক্লিনিকে জোড়া লাগানো যমজ শিশু দুটিকে আলাদা করা সম্ভব নয়। তারা ঢাকা নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু অর্থ না থাকায় বাধ্য হয়ে শিশুদে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যান। বর্তমানে শিশু দুটি নিয়ে টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার ভাড়রা ইউনিয়নের দুর্গম চরাঞ্চলে আগ দিঘুলিয়া গ্রামে স্বামীর বাড়িতে অবস্থান করছেন।
তিনি আরো জানান, শরীর জোড়া লাগানো থাকলেও খাবার ও পস্রাব-পায়খানার রাস্তা তাদের আলাদা। যত্নের সাথে তাদের লালন-পালন করছেন মা সুমাইয়াসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। জোড়া লাগানো সন্তান নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তাদের। এখন কোন সমস্য না হলেও বড় হওয়ার সাথে সাথে তাদের সমস্যটা বড় হতে থাকবে। এই জটিল চিকিৎসার ব্যয়ভার আর অস্ত্রোপচারের জটিলতা নিয়ে পরিবারে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। দ্রুত সু-চিকিৎসার মাধ্যমে শিশু দুটিকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার দাবি জানান সরকারসহ বিত্তবানদের প্রতি।
টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের কনসালটেন্ট (গাইনী) ডা. লিংকু রাণী কর জানান, চিকিৎসা শাস্ত্রে এটিকে কনজয়েনড টুইন বেবি বা সংযুক্ত যমজ শিশু বলা হয়। এটি অবশ্যই জটিল একটি চিকিৎসা। অস্ত্রোপচার করা গেলে সফলতা সম্ভব। দেশে জোড়া লাগানো বেশ কয়েকটি শিশুর অস্ত্রোপচার হয়েছে।
নবজাতক শিশু দুটির সু-চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা পাঠানোর ঠিকানা, টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার ভাড়রা ইউনিয়নের আগ দিঘুলিয়া গ্রাম।
নবজাতক শিশু দুটির মাতা সুমাইয়া আক্তার। বিকাশ নম্বর: ০১৩১৪-৬৯৮৯০৩
একতার কণ্ঠঃ “আমাদের নার্স, আমাদের ভবিষ্যত” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবস পালিত হয়েছে।
শুক্রবার (১২ মে) সকালে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের আয়োজনে এ আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবস পালিত হয়।
আন্তর্জাতিক নার্সেস দিবসের কর্মসূচির উদ্বোধন করেন টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন (এমপি)।
পরে বর্নাঢ্য একটি শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদিক্ষিন করে। শোভাযাত্রা শেষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
হাসপাতালে কর্মরত নার্স ও বিভিন্ন নার্সিং স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরা কর্মসূচীতে অংশ নেন।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে স্বামীর জীবন বাঁচাতে নিজের কিডনি দিলেন স্ত্রী লাভলী বেগম।
বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) ভারতের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হাসপাতালে তার কিডনি প্রতিস্থাপন করেন ডা. প্রতীক দাস।
জানা যায়, ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও টাঙ্গাইল জজ কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোন্নাফ আলীর দুটি কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জনিত সমস্যা নিয়ে ভারতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ডাক্তার তার কিডনি প্রতিস্থাপনের পরামর্শ দিলে স্বামীর জীবন রক্ষায় স্ত্রী তার একটি কিডনি প্রদান করেন।
ভূঞাপুরের সাবেক পৌর মেয়র ও ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম তালুকদার বিদ্যুৎ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সফলভাবে অস্ত্রপাচারের পর মোন্নাফ ও তার স্ত্রী লাভলী বেগম সুস্থ রয়েছেন। তার পরিবার সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।
একতার কণ্ঠঃ টাঙ্গাইলের মধুপুরে স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি (এসএসকে) এর কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২২ মার্চ) সকালে উপজেলার আলোকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ হল রুমে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালার আয়োজন করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিট স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ।
সুশীলন নামক বেসরকারি সংস্থার সহযোগিতায় কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আলোকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু সাইদ খান সিদ্দিক। কর্মশালায় পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন সুশীলনের ই এম ই মো. এ মোসা বিশ্বাস।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইউনিটের এসএসকে’র সুপার ভাইজার মো. রিফাত হোসাইন, গ্রীণ ডেলন্টা ইন্সুইরেন্স কোম্পানী লিমিটেড এর প্রতিনিধি মো. নাসির উদ্দীন, মধুপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি হাবিবুর রহমান, ইউপি সদস্য জাবেদ আলী, লিলি বেগম, রাশিদা বেগম,রফিকুল ইসলাম,কামরুল ইসলাম, সিদ্দিকুর রহমান, জোয়াহের আলী প্রমুখ।
কর্মশালায় এসএসকের স্বাস্থ্য সেবার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ সময় ইউপি সদস্য, সাংবাদিক, এনজিও প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।