/ হোম / জাতীয়
টাঙ্গাইলে যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বাধীনতা দিবস উদযাপন - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলে যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে। শুক্রবার (২৬ মার্চ) সূূর্যোদয়ের সাথে সাথে ৫০ বার তোপধ্বনি ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

জেলা সদরে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্তম্ভে  জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর জেলা পুলিশ, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাব, জেলা পরিষদ, সিভিল সার্জন অফিস, উপজেলা পরিষদসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় । পরে শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী সুব্রত কুমার সিকদার, সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মো. সাহাবুদ্দিন খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাজাহান আনছারী, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ প্রমুখ।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৭. মার্চ ২০২১ ০২:২২:এএম ৪ বছর আগে
স্কুল-কলেজ খুলছে ২৩ মেঃঃশিক্ষামন্ত্রী দিপুমনি - Ekotar Kantho

স্কুল-কলেজ খুলছে ২৩ মেঃঃশিক্ষামন্ত্রী দিপুমনি

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ স্কুল-কলেজ আগামী ২৩ মে খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। চলমান মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। আগামী ৩০ মার্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার কথা ছিল। তবে তা আর হচ্ছে না।

বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে গণহত্যা দিবসের আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান। এ সময় করোনা সংক্রমন বেড়ে যাওয়ায়, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় নিয়েই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান দীপু মনি।

এর আগে, বুধবার (২৪ মার্চ) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, শবে বরাতের সরকারি ছুটি ২৯ মার্চের পরিবর্তে ৩০ মার্চ নির্ধারণ করার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এদিন খুলছে না।

বিষয়টি নিয়ে দু-একদিনের মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালকের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। ৩০ মার্চ ছুটি ঘোষণা করে মাউশিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে বলা হবে।

ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীদের সুরক্ষার বিষয়টি বিবেচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এ বিষয়ে ঘোষণা দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

এর আগে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপু মনি আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে জানিয়েছিলেন, আগামী ৩০ মার্চ দেশের সব স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়া হবে।

সেদিন তিনি বলেন, দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান ২৪ মে থেকে শুরু হবে এবং হল খুলবে ১৭ মে। এর আগে সব ধরনের পাঠদান ও পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। ১৭ মে এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের সব আবাসিক শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের করোনা টিকা দেওয়া হবে। এছাড়া বিসিএস পরীক্ষার আবেদন ও পরীক্ষার তারিখ বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নির্ধারণ করা হবে।

গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। কয়েক ধাপে বাড়ানোর পর ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়। গত ২২ জানুয়ারি করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলতে গাইডলাইন প্রকাশ করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর।

এ গাইডলাইন অনুসরণ করে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নিতে বলা হয়। স্কুল-কলেজগুলোতে ৩৯ পাতার গাইডলাইন পাঠিয়ে বলা হয়, ৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে স্কুলগুলো প্রস্তুত করে রাখতে, যাতে যে কোনো মুহূর্তে সেগুলো খুলে দেয়া যেতে পারে।

করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে গোটা বিশ্বকে নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের এই প্রতিকূল স্রোতের মুখোমুখি বাংলাদেশও। অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মতো বাংলাদেশের জন্য আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে শিক্ষা খাত। প্রায় ১২ মাস ধরে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। কিছু ক্ষেত্রে অনলাইনে কার্যক্রম চলমান।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৬. মার্চ ২০২১ ০২:৫৪:এএম ৪ বছর আগে
বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্পের টাঙ্গাইল অংশে কাজ দীর্ঘ দিনেও শেষ না হওয়ায় ভোগান্তি কমেনি - Ekotar Kantho

বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্পের টাঙ্গাইল অংশে কাজ দীর্ঘ দিনেও শেষ না হওয়ায় ভোগান্তি কমেনি

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার(নিউ ধলেশ্বরী-পুংলী-বংশাই-তুরাগ-বুড়িগঙ্গা রিভার সিস্টেম) প্রকল্পের কাজ দীর্ঘ এগার বছরেও শেষ না হওয়ায় প্রতি বছর স্থানীয়দের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। যমুনায় প্রতিদিন ১ থেকে ২ সেণ্টিমিটার করে পানি বাড়ায় প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়া নিয়ে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

জানাগেছে, বিগত ২০১০ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে সম্পন্ন করার নিমিত্তে ৯৪৪ কোটি ৯ লাখ ৭ হাজার টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়(মূল ডিপিপি অনুযায়ী) ধরে বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্পটি গ্রহন করা হয়। পরে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়। দ্বিতীয় বার সময় বর্ধিত করা হলেও প্রকল্পটি অসমাপ্ত থেকে যায়। বাজারমূল্য বেড়ে যাওয়ায় ডিপিপিতে সংশোধনী আনা হয়। সংশোধনীর কারণে প্রকল্পের ব্যয় ১৮১ কোটি ৫০ লাখ ২৬ হাজার টাকা অতিরিক্ত বাড়িয়ে এক হাজার ১২৫ কোটি ৫৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা করা হয় এবং প্রকল্পের মেয়াদ ২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়।

২০২০ সাল পর্যন্ত প্রকল্পের টাঙ্গাইল অংশের(২০.৫ কি.মি.) নদী খননের কাজ ধলেশ্বরী ও পুংলি নদী এলাকার ১৪.৫ কিলোমিটারে ড্রেজারের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়। এতে টাঙ্গাইল অংশের ৬৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ইতোপূর্বে ড্রেজারের মাধ্যমে নদী খনন করা হলেও পরের বর্ষায় পলি জমে নদী ভরাট হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে আবার নদী খনন করে পলি সরাতে হয়। এ পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় আবারও প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত করা হয়েছে। বার বার সময় ও ব্যয় বাড়ানো হলেও প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ায় স্থানীয় পর্যায়ে জনভোগান্তির অবসান ঘটছেনা।

সরকারের অগ্রাধিকার ভিত্তিক অন্যতম বৃহৎ এ প্রকল্প এলাকা পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এমপি, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবীর বিন আনোয়ার, পাউবো’র প্রধান প্রকৌশলী(ডিজাইন) মো. হারুন অর রশিদ, ময়মনসিংহ অঞ্চলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকেীশলী মো. শাজাহান সিরাজ এবং পওর কেন্দ্রীয় অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক আব্দুল মতিন সরকার সহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা একাধিকবার পরিদর্শন করেছেন, সংশ্লিষ্টদের দ্রুত কাজ শেষ করার পরামর্শ ও নির্দেশনা দিয়েছেন।

সরেজমিনে যমুনা, ধলেশ^রী ও পুংলি নদী তীরবর্তী বিয়ারামারুয়া, বেলটিয়া, হাট আলিপুর, ভৈরববাড়ি, আলিপুর, কুর্শাবেনু, বেনুকুর্শা, গোবিন্দপুর, জোকার চর, সল্লা, মীরহামজানী, আনালিয়াবাড়ী, হাতিয়া, ধলাডেঙ্গর ও এলেঙ্গা এলাকার লোকজন জানায়, পাউবো খননের নামে প্রতি বছর বাংলা ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন ও বিক্রির মহোৎসব চালাচ্ছে। পাউবো নিযুক্ত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের লোকজন দিনরাত অবৈধ বাংলা ড্রেজার বসিয়ে নদী থেকে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে। চলতি বছর পাউবো নদী খনন না করলেও বালু খেকোরা অবৈধ বাংলা ড্রেজার দিয়ে নদীতীরে খনন করছে। এতে নদী তীরবর্তী এলাকায় বর্ষা মৌসুমে ভাঙনের আশঙ্কা প্রবলতর হচ্ছে।

তারা জানায়, বর্তমানে যমুনায় ১-২ সেন্টিমিটার করে প্রতিদিন পানি বাড়তে শুরু করেছে। তবে যমুনার এ পানি বৃদ্ধি স্থায়ী নয়, চৈত্র-বৈশাখে আবার পানি কমবে। দ্রুত কাজ না করলে প্রকল্পের ভবিষ্যত নিয়ে শঙ্কা রয়েছে।

স্থানীয়রা আরও জানায়, পাউবো’র উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে এসে যমুনায় স্পীডবোট নিয়ে ঘোরাফেরা করেন আর পানির গভীরতা পরিমাপ করেন। এলাকার মানুষের সাথে কোন কথা বলেন না। নদীতীরের মানুষই তাদের সুখ-দুঃখের কথা ভালো বুঝেন। এলাকার মানুষের সাথে কথা বললে তারা স্থানীয় মানুষের অভিব্যক্তি অনুভব করতে পারতেন।

টাঙ্গাইল পাউবো’র উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমান জানান, তারা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় করে দ্রুত কাজ শেষ করার চেষ্টা করছেন। যমুনায় পানি একটু একটু বাড়লেও এটা স্থায়ী নয়, পানি আবার কমে যাবে।

পাউবো কেন্দ্রীয় অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী ও বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্পের পরিচালক(পিডি) আব্দুল মতিন সরকার বলেন, পাউবো’র কর্মকর্তাদের তদারকিতে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানগুলো যে গতিতে কাজ করছে তাতে চলতি বছরই বুড়িগঙ্গা নদী পুনরুদ্ধার প্রকল্পের কাজ শেষ করা সম্ভব হবে। আগামি বর্ষা মৌসুম থেকে এর সুফল স্থানীয়রা পেতে শুরু করবে।

প্রকাশ, খনন কাজে টাঙ্গাইলের ২০.৫ কিলোমিটারের মধ্যে ধলেশ্বরী ও পুংলি নদীর কুর্শাবেনু, বেনুকুশা, গোবিন্দপুর, জোকার চর, মীরহামজানী, আনালিয়াবাড়ী, ধলাডেঙ্গর ও এলেঙ্গা এলাকার ১৪.৫ কিলোমিটারে ড্রেজারের মাধ্যমে উত্তোলিত ১৬ লাখ ৬ হাজার ২০০ঘনমিটার ড্রেজড বালু টেন্ডারের মাধ্যমে ২০ লাখ ৮৮ হাজার ৬০ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৬. মার্চ ২০২১ ০২:২২:এএম ৪ বছর আগে
বৃহত্তর ময়মনসিংহ রিপোর্টার্স ফোরাম সভাপতি কবির সম্পাদক অঞ্জন - Ekotar Kantho

বৃহত্তর ময়মনসিংহ রিপোর্টার্স ফোরাম সভাপতি কবির সম্পাদক অঞ্জন

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ বৃহত্তর ময়মনসিংহ রিপোর্টার্স ফোরামের (জিএমআরএফ) সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সিনিয়র রিপোর্টার ও ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরআউ) সাবেক সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ খান, সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র রিপোর্টার রুকনুজ্জামান অঞ্জন ও প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন সাননিউজ২৪এর চিপ রিপোর্টার তারেক সালমান। তারেক সালমান নিজ গ্রাম সদর উপজেলার আনুহলা।

অন্যদিকে কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হয়েছেন জাগো নিউজের ডেপুটি চিফ রিপোর্টার সিরাজুজ্জামান। এই কমিটি গঠনের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করলো জিএমআরএফ।

সোমবার (২২ মার্চ) রাজধানীর সেগুনবাগিচার একটি রেস্টুরেন্টে জিএমআরএফ’র আত্মপ্রকাশও নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে ঢাকায় কর্মরত বৃহত্তর ময়মনসিংহের ছয় জেলা ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, জামালপুর, শেরপুর, নেত্রকোণা ও কিশোরগঞ্জের রিপোর্টারদের নিয়ে এই সংগঠনটি আত্মপ্রকাশ করেছে।

৬১ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটি ঘোষণা করেন টিভি টুডের এডিটর ইন চিফ মনজুরুল আহসান বুলবুল। এসময় উপস্থিত ছিলেন স্বদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, আজকালের খবরের সম্পাদক ফারুক তালুকদার ও সংবাদ প্রতিদিনের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক রিমন মাহফুজ।

কমিটি ঘোষণার সময় মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ঢাকাস্থ বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের রিপোর্টারদের এই সংগঠন সবার মধ্যে একটি সৌহাদ্যপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করবে। সংগঠন করার ফলে এ অঞ্চলের রিপোর্টাররা একে অপরের পাশে দাঁড়াতে পারবে। সংগঠনটির মাধ্যমে আঞ্চলিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হবে। দল মতের উর্ধ্বে উঠে বৃহত্তর ময়মনসিংহকে সবার সামনে তুলে ধরতে হবে।
স্বদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন বলেন, ঢাকায় বিভিন্ন জেলার রিপোর্টারদের সংগঠন রয়েছে। তাদের অবস্থানও বেশ পোক্ত। কিন্তু বৃহত্তর ময়মসিংহের রিপোর্টাররা পিছিয়ে ছিল। তবে এ সংগঠনের আত্মপ্রকাশের মাধ্যমে সেই শুণ্যতা পূরণ হবে এবং ভবিষ্যতে সংগঠনটি কার্যকর সংগঠনে রূপ নেবে বলে প্রত্যাশা করি।

কমিটির ৬ সহ-সভাপতি হলেন- ইলিয়াস হোসেন (এসএটিভি), রফিক মোহাম্মদ (ইনকিলাব), মনিরুল আলম (নিউ নেশন), সীমান্ত খোকন (এনটিভি), মাসুদ ইবনে আইয়ুব কার্জন (ডিবিসি) ও আবু সাঈদ (বাসস)। যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন-তারেক সালমান (সাননিউজ), শওকত আলী খান লিথো (ডেইলি সান), ওমর ফারুক (কালের কণ্ঠ), জান্নাতুল ফেরদৌসী পান্না (আমাদের নতুন সময়), মাসুদুল হক (ইউএনবি) ও মাজহারুল আনোয়ার খান শিপু (বাসস)। সাংগঠনিক সম্পাদকরা হলেন- শফিকুল ইসলাম (জনতা), আলতাব হোসেন (যায় যায় দিন), নিখিল মানকিন (জনকণ্ঠ), জাহাঙ্গীর কিরণ (মানবকণ্ঠ), মামুন আব্দুল্লাহ (দেশ রূপান্তর) ও এনায়েত হায়দার শাওন (ডেইলি সান)।

দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন ঢাকা পোস্টের মাহফুজুল ইসলাম, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আমাদের সময়ের মুহম্মদ আকবর, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক একাত্তর টিভির জেমসন মাহবুব, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক সারাবাংলার সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট এমদাদুল হক তুহিন, আর্ন্তজাতিক সম্পাদক জনকণ্ঠের ওয়াজেদ হীরা, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক এশিয়ান টিভির রকিবুল ইসলাম মানিক, নারী সম্পাদক জিটিভির রুবিনা ইয়াসমিন (জিটিভি) ও ক্রীড়া সম্পাদক জনকণ্ঠের মিথুন আশরাফ।

কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্যরা হলেন- আজাদ সোলায়মান (জনকণ্ঠ), সাকিলা জেসমিন (চ্যানেল আই), নাজনীন মুন্নী (একাত্তর টিভি), আফজাল বারী (আজকালের খবর), রেজাউল করিম (ফিনান্সিয়াল এক্সেপ্রেস), লাকী আকতার (মোহনা টিভি), মোফাজ্জল হোসেন (ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস), মমিনুল হক আজাদ (সাবেক যুগান্তর), রাজন ভট্টাচার্য (জনকণ্ঠ), ফরহাদ হোসেন (বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), গোলাম মঈনুদ্দিন (বাসস), সুজন কৈরি (আমাদের অর্থনীতি), আবুল কাশেম (বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), জুনায়েদ শাহরিয়ার (চ্যানেল-২৪), রাজীব আহমেদ (সমকাল), মশিউর আহমেদ মাসুম (অবজারভার), শারফুল আলম (এটিএন বাংলা), মোহাম্মদ আখতার হোসেন (ভোরের ডাক), মোজাম্মেল হক তুহিন (আজকালের খবর), ফজলুল হক মৃধা (জাগো নিউজ), ইকরাম-উদ-দৌলা (বাংলানিউজ), শওকত পলাশ (বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড), গোলাম মোাস্তফা (জনকণ্ঠ), ইউসুফ আলী (বৈশাখী টিভি), তানভীরুল ইসলাম (ঢাকা পোস্ট), মাহমুদুল হাসান (খোলা কাগজ), ইমরান হাসান মজুমদার (সিটিনিউজ), আবদুল লতিফ রানা (আমার সংবাদ), হাবিবুর রহমান (জনতা), খাদেমুল ইসলাম (বাংলানিউজ), মৃত্তিকা সাহা, নূর মোহাম্মদ (ঢাকা পোস্ট), কামরুর ইসলাম ফকির (সারাবাংলা) ও রকুনুজ্জামান সেলিম ( স্পোর্টস মেইল)।

সংগঠনটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসাবে আছেন টিভি টুডের এডিটর ইন চিফ মনজরুল আহসান বুলবুল। সংগঠনটির উপদেষ্টারা হলেন- রফিকুল ইসলাম রতন (স্বদেশ প্রতিদিন), সুভাষ চন্দ্র বাদল (বাসস), মলয় সাহা (নিউ এইজ), গাফফার মাহমুদ (ইনকিলাব), আব্দুল মান্নান, মজিবুর রহমান (জনকণ্ঠ), কুদ্দুস আফ্রাদ (আনন্দবাজার), ফারুক তালুকদার (আজকালের খবর), সাখাওয়াত হোসেন বাদশা (আমারবার্তা), জাহিদ নেওয়াজ খান জুয়েল (চ্যানেল আই), বায়েজীদ মিল্কী (একাত্তর টিভি), মাসুদ করিম (যুগান্তর), এম এ মজিদ (বৈশাখী টিভি), জুলফিকার আলী মানিক (বৈশাখী টিভি), রিমন মাহফুজ (সংবাদ প্রতিদিন), জিয়াউর রহমান (অর্থসূচক), মঞ্জুরুল বারী নয়ন (ঢাকা প্রতিদিন ), ফখরুল ইসলাম হারুন (প্রথম আলো), বিশ্বজিৎ দত্ত (আমাদেরসময়ডটকম), জীবন ইসলাম (অবজারভার), ফারজানা রুপা (একাত্তর টিভি) ও ফিরোজ মান্না (জনকণ্ঠ)।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২৪. মার্চ ২০২১ ০২:৩০:এএম ৪ বছর আগে
টাঙ্গাইলের সড়কে ঝড়ল  আরো একটি প্রাণ - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলের সড়কে ঝড়ল আরো একটি প্রাণ

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের সড়কে ঝড়ল আরো একটি প্রাণ। এবার প্রাণ গেল অলিম্পিক কোম্পানির রিজিওনাল ম্যানেজার মাহমুদুর রহমানের(৫০)।টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ আঞ্চলিক মহাসড়কে কালিহাতী পৌরসভার বাগুটিয়া ব্রিজ সংলগ্ন স্থানে রোববার(২১ মার্চ) সকালে ট্রাক চাপায় প্রান হারান তিনি ।  এ ঘটনায় ঘাতক ট্রাকটিকে আটক করা সম্ভব হলেও চালক পালিয়ে গেছে। নিহত মাহমুদুর রহমান দিনাজপুর জেলার শ্রীবর্দীপুর গ্রামের মৃত শাহজাহান আলীর ছেলে এবং অলিম্পিক কোম্পানীর টাঙ্গাইলের আরএম।

কালিহাতী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার মনজুরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রোববার সকাল ৯টার দিকে দুর্ঘটনার সংবাদ পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) জহিরুল ইসলাম জানান, এলেঙ্গার দিক থেকে মোটরসাইকেল যোগে অলিম্পিক কোম্পানীর আরএম মাহমুদুর রহমান কালিহাতীর দিকে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে বাগুটিয়া ব্রিজ পাড় হওয়ার সাথে সাথে পেছন থেকে আসা একটি ট্রাক (ঢাকা মেট্রো-ট ২০-৭৪৩৪) ধাক্কা দিলে তিনি সড়কে পড়ে যান। এ সময় ওই ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ঘাতক ট্রাকটি আটক করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ২২. মার্চ ২০২১ ০১:১৩:এএম ৪ বছর আগে
বিএনপি’র সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ আর নেই - Ekotar Kantho

বিএনপি’র সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ আর নেই

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ আর নেই। ইন্নানিল্লাহি…রাজিউন। বাংলাদেশ সময় ৬টা ৩০ মিনিটে সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাঃস ত্যাগ করেন। বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ (জন্ম: ২৪ মে ১৯৪০) বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তিনি বিএনপির ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম। সাবেক সাংসদ ও অষ্টম জাতীয় সংসদে তিনি আইন ও বিচার বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন।

ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ ২৪ মে ১৯৪০ সালে ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির (বর্তমান বাংলাদেশ) নোয়াখালী জেলার কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিন আহমেদ এবং মা বেগম আম্বিয়া খাতুন। ছয় ভাইবোনের মধ্যে মওদুদ আহমেদ চতুর্থ।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মান পাশ করে বৃটেনের লন্ডনস্থ লিঙ্কন্স ইন থেকে ব্যারিস্টার-এ্যাট-ল’ ডিগ্রি অর্জন করেন। লন্ডনে পড়াশুনা করে তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং হাইকোর্টে ওকালতি শুরু করেন। তিনি ব্লান্ড ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলনে।

 

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৭. মার্চ ২০২১ ০৩:০৫:এএম ৪ বছর আগে
টাঙ্গাইলে দেড় বছর পর গৃহবধূ নার্গিস হত্যার রহস্য উন্মোচন - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে দেড় বছর পর গৃহবধূ নার্গিস হত্যার রহস্য উন্মোচন

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের মধুপুরে গৃহবধূ নার্গিসকে ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করেন  তার সাবেক স্বামী মনিরুজ্জামান। পরে তার লাশ ধান ক্ষেতে ফেলে রেখে পালিয়ে যান পাষন্ড সাবেক স্বামী  মনিরুজ্জামান। ঘটনার দেড় বছর পর তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরে রবিবার আদালতে জবানবন্দিতে মনিরুজ্জামান এ কথা স্বীকার করেন।সোমবার(১৫ মার্চ)পিবিআই টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সিরাজ আমীন বিভিন্ন  গণমাধ্যাম কর্মীদের এ তথ্য জানান।

মামলা সূত্রে জানা যায়, মধুপুর উপজেলার নেকিপাড়া গ্রামের মো. নাসির উদ্দিনের মেয়ে নার্গিস ২০১৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিখোঁজ হন। দুই দিন পর তাদের বাড়ির উত্তর পাশে একটি ধান ক্ষেত থেকে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ১৪ সেপ্টেম্বর তার বাবা অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে মধুপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। থানা পুলিশ প্রথমে মামলাটি তদন্ত করে। পরে এ তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পিবিআইকে।

পিবিআই তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে এই ঘটনার সাথে নার্গিসের সাবেক স্বামী মনিরুজ্জামান জড়িত থাকার বিষয়টি চিহ্নিত করে। গত শনিবার মনিরুজ্জামানকে তার বাড়ি ধনবাড়ী উপজেলার কান্দিপুর গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে মনিরুজ্জামান নার্গিসকে ধর্ষণ ও হত্যার কথা স্বীকার করেন। আদালতে জবানবন্দি দিতেও রাজি হন। রবিবার টাঙ্গাইল চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে তিনি জবানবন্দি দেন।

পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার সিরাজ আমীন জানান, জবানবন্দিতে মনিরুজ্জামান জানিয়েছেন- তার সাথে নার্গিসের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে তারা বিয়ে করেন। কিন্তু বিয়ের কিছুদিন পর থেকে তাদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয়। ফলে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। মনিরুজ্জামান পরে আবার বিয়ে করেন। দ্বিতীয় বিয়ে করার পরে নার্গিসের সাথে আবার যোগাযোগ হয়। নার্গিস তাকে জানায় আগের স্ত্রীকে তালাক দিলে সে আবার বিয়ে করবে।

নার্গিসের কথা মতো মনিরুজ্জামান দ্বিতীয় স্ত্রীকে তালাক দেন। ঘটনার দিন মনিরুজ্জামান নার্গিসদের বাড়িতে যান। সেখানে তাকে একা পেয়ে এক দফা ধর্ষণ করেন। পরে দ্বিতীয়বার ধর্ষণের চেষ্টা করলে নার্গিস বাধা দেন। তখন নার্গিসের গলা চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা শুরু করেন। এক পর্যায়ে নার্গিস মারা যান। পরে ঘটনাটি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য নার্গিসের গলায় ওড়না শক্ত করে পেঁচিয়ে লাশ ধান ক্ষেতে ফেলে পালিয়ে যান মনিরুজ্জামান। ঘটনার পর মনিরুজ্জামান এলাকা ছেড়ে চলে যান । সে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপনে ছিলেন। আত্মগোপনে থাকা অবস্থায় আবার বিয়ে করেন তিনি।

টাঙ্গাইলের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আকরামুল ইসলাম মনিরুজ্জামানের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করেন। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৬. মার্চ ২০২১ ০৩:৫১:এএম ৪ বছর আগে
রুয়েট এর একদল গবেষক উদ্ভাবন করলেন ‘ভয়েস কন্ট্রোল’ হুইলচেয়ার - Ekotar Kantho

রুয়েট এর একদল গবেষক উদ্ভাবন করলেন ‘ভয়েস কন্ট্রোল’ হুইলচেয়ার

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ হুইলচেয়ারটি নিবে ভয়েজ কমান্ড। দরকার পড়লে মেডিকেল বেডেও রূপান্তর করা যাবে। এমনই একটি হুইলচেয়ার উদ্ভাবন করেছেন রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) একদল গবেষক। কম খরচের এই হুইলচেয়ারটি দেশের প্রথম স্মার্ট হুইলচেয়ার বলে দাবি করছেন তারা।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ও রুয়েটের অর্থায়নে গত বছরের আগস্টে শুরু হওয়া এই প্রকল্পটি শেষ হয়েছে এ বছরের মার্চে। বিষয়টি জানিয়েছেন গবেষক দলপ্রধান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধ্যাপক ড. মাসুদ রানা। রুয়েট গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের অধীনে পরিচালিত এ গবেষণা প্রকল্পটির পরিচালক ছিলেন তিনি।

অধ্যাপক মাসুদ রানার সঙ্গে গবেষণায় যুক্ত ছিলেন শিক্ষার্থী ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এমএসসি শিক্ষার্থী সাদমান মাহমুদ খান এবং ম্যাকাট্রোনিকস বিভাগের তৃতীয়বর্ষের শিক্ষার্থী ওয়াসিফ আহমেদ।

অধ্যাপক মাসুদ রানা জানান, দেশের প্রথম এই স্মার্ট হুইলচেয়ারটি মাত্র ৪০ হাজার টাকায় বাজারজাত করা সম্ভব। তাতে অনেকের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। চেয়ারটি ভয়েস কন্ট্রোল। যে কারণে প্যারালাইজড ব্যক্তিদের জন্য ব্যবহারে সমস্যা হবে না। এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে, ইমার্জেন্সি মেডিকেল বেডে রূপান্তর করা সহজ এটি।

এদিকে ইইজি প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্রেইন ওয়েভ চেয়ারটি নিয়ন্ত্রিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন বলেও জানান তিনি। তখন মস্তিষ্কের দ্বারা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে চেয়ারটি। তাতে চেয়ারটি ব্যবহার আরও সহজ হবে বলে জানান অধ্যাপক ড. মাসুদ। এরই মধ্যে চেয়ারটির পেটেন্টের জন্য আবেদন করা হয়েছে।

প্রকল্পটির উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. মাসুদ রানা বলেন, বাংলাদেশে অনেক ডিজাবল মানুষ আছেন যাদের শরীরের অনেক অংশ কাজ করে না। এ কারণে তারা জয়িস্টিক নিয়ন্ত্রিত হুইলচেয়ারগুলো ব্যবহার করতেও সক্ষম নন। তাদের কথা ভেবেই চেয়ারটি তৈরির প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। আমরা সেটি করতে সক্ষম হয়েছি।

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৭. মার্চ ২০২১ ০২:৪১:এএম ৪ বছর আগে
টাঙ্গাইলে ছোট ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে বড় ভাই খুন - Ekotar Kantho

টাঙ্গাইলে ছোট ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে বড় ভাই খুন

একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার বাথুলী সাদি গ্রামে রোববার(১৪ মার্চ) সকালে ছোট ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে বড় ভাই খুনের ঘটনা ঘটেছে। নিহত আব্দুল মজিদ(৩৩) উপজেলার ওই গ্রামের সেন্টু মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় পুলিশ ছোট ভাই শফিকুল ইসলামকে(৩১) আহত অবস্থায় আটক করেছে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, বাসাইল উপজেলার বাথুলী সাদি গ্রামের সেন্টু মিয়ার পাঁচ ছেলে দীর্ঘদিন ধরে কাপড় তৈরির ব্যবসা করছিলেন। ব্যবসার হিসাব নিয়ে সম্প্রতি তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এক পর্যায়ে তা পারিবারিক কলহে রূপ নেয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে রোববার সকালে তাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ছোট ভাই শফিকুল ইসলাম ছুরি দিয়ে তার বড় ভাই আব্দুল মজিদের বুকে আঘাত করেন। গুরুতর আহতাবস্থায় স্বজনরা আব্দুল মজিদকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত  ঘোষণা করেন।

এ বিষয়ে বাসাইল থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মো. হারুনুর রশিদ বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রয়েছে। হত্যার ঘটনায় তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সর্বশেষ আপডেটঃ ১৫. মার্চ ২০২১ ০২:৫৯:এএম ৪ বছর আগে
ইতিহাসের মূল নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানঃঃকৃষি মন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক - Ekotar Kantho

ইতিহাসের মূল নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানঃঃকৃষি মন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক

 একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ইতিহাসে একটি ক্ষুদ্র জায়গায় রয়েছেন বলে মন্তব্য করে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেছিলেন; এটি ইতিহাসে সেভাবেই থাকবে। তিনি যুদ্ধের নির্দেশক বা পরিচালক কিছুই ছিলেন না। একটি  সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন, এই টুকুই তার পরিচয়। ইতিহাসের মূল নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।’

মন্ত্রী বলেন- ‘জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগের নেতাদের অনুরোধে স্বাধীনতাপত্রটি প্রথমে নিজের নামে, পরে শেখ মুজিবুর রহমানের নামে পাঠ করেন। তখন সবাই মনে করেছিলেন একজন সামরিক বাহিনীর লোক দিয়ে ঘোষণাপত্রটি পাঠ করালে গুরুত্ব বাড়ে। এ জন্য কৌশলগত কারণে তাকে দিয়ে ঘোষণাপত্রটি পাঠ করানো হয়। যতই বলা হোক, ইতিহাসে স্বাধীনতার ঘোষক বা মূল নেতা হিসেবে তিনি স্থান পাবেন না।’

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যারা পাকিস্তানে উচ্ছিষ্টভোগী ছিল, পা চাটা কুকুর ছিল, যারা পাকিস্তানের সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে, তারাই মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করতে চায়। কিন্তু সত্য উদঘাটন হয়েছে। আমাদের এ প্রজন্মও এখন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানে। মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক হলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তিনি আরও বলেন- ‘১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, পরবর্তীতে ৫৪’র নির্বাচন, ৬২’র স্বৈরাচারী আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র স্বায়ত্বশাসন ও স্বাধিকার আন্দোলনের মাধ্যমে ৬ দফা আন্দোলন, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০’র নির্বাচন ও ৭১’র মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।’

সোমবার (৮ মার্চ) বিকালে টাঙ্গাইলে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিকেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানেকৃষি মন্ত্রী ড. রাজ্জাক এসব কথা বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন- টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি একুশে পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান খান ফারুক,সাংসদ আলহাজ ছানোয়ার হোসেন, আতাউর রহমান খান, ছোট মনির, হাছান ইমাম সোহেল হাজারী, আহসানুল ইসলাম টিটু সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি খ. মমতা হেনা লাভলী ,জেলা প্রশাসক ড. আতাউল গনি প্রমুখ।

সর্বশেষ আপডেটঃ ০৯. মার্চ ২০২১ ০২:২৮:এএম ৪ বছর আগে
“গারো রাজা” পরেশ চন্দ্র মৃ এর ২৩ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত - Ekotar Kantho

“গারো রাজা” পরেশ চন্দ্র মৃ এর ২৩ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত

 
 একতার কণ্ঠ ডেস্কঃ টাঙ্গাইলের মধুপুরের চুনিয়া গ্রামে পিতা রায়চান নকরেক এবং মাতা দেঙা মৃ-এর কোলে ১৯২৯ খ্রীষ্টাব্দে পরেশ চন্দ্র মৃ এর শুভ আগমন ঘটে। মধুপুরের আদিবাসীদের বর্তমান ও ভবিষৎ প্রজন্মের চেতনাতে জাগ্রত করে তোলার ক্ষেত্রে তাঁর সীমাহীন অবদানের জন্য এলাকাবাসী এই কিংবদন্তি মহাপুরুষ পরেশ চন্দ্র মৃ-কে আবিমানি “গারো রাজা” উপাধি প্রদান করেন।
 রবিবার (৭ ই মার্চ) স্বর্গীয় আবিমানি গারো রাজা পরেশ চন্দ্র মৃ ২৩ তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের আয়োজনে  স্মরণসভার আয়োজন করা হয়।
এই অনুষ্ঠানে জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি ইউজিন নকরেক এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন মিঃ অজয় এ মৃ ( সহ সভাপতি বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম), মিঃ রিচার্ড বিপ্লব সিমসাং ( সিনিয়র সহ সভাপতি, জয়েনশাহী) ফাদার লরেন্স রিবেরিও সি.এস.সি ( পাল পৌরহিত পীরগাছা ধর্মপল্লী, জন জেত্রা ( সভাপতি, বাগাছাস, কেন্দ্রীয় কমিটি), মিঃ এপ্রিল পৌল মৃ ( প্রধান শিক্ষক, ভূটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়), মিঃ অরুন এ মৃ (প্রধান শিক্ষক, পীরগাছা সেন্ট পৌলস হাইস্কুল) মিঃ গৌরাঙ্গ বর্মন ( সাধারণ সম্পাদক, কোচ আদিবাসী সংগঠন, মধুপুর শাখা) মিঃ নিউটন মাজি ( সভাপতি, বাগাছাস মধুপুর শাখা) পরিবারের পক্ষে বক্তব্য রাখেন মুকুল দারু সঞ্চলনা করেন মিঠুন হাগিদক ( সভাপতি, আজিয়া)।
স্মরণসভা, প্রার্থনা ও আলোচনার মাধ্যমে পালিত হলো আ.বিমানি গারো রাজা ও জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা অবিসংবাদিত নেতা স্বর্গীয় পরেশ চন্দ্র মৃ এর ২৩ তম মৃত্যু বার্ষিকী। মৃত্যুবার্ষিকীতে বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীরা তার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও স্মরণ  করেন। তিনি ১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দের ৭ মার্চ হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
১৯৬২ সনে প্রথমে শুধু চুনিয়া গ্রামের আদিবাসী পরিবার উচ্ছেদের পায়তারা করেছিল। পরেশ বাবুর নেতৃত্বে আদিবাসীদের প্রতিবাদ জোড়ালো হওয়ায় তারা এই নেতাকে পার্কের নির্ধারিত এলাকার বাইরে বা টাঙ্গাইল শহরে রাজকীয় বাড়ী অথবা ক্ষতিপূরণবাবদ তাঁর চাহিদা অনুসারে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরেশ চন্দ্র মৃ জাতির অস্থিত্বকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে সকল প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে উলটো জনগণকে সংগঠিত করতে থাকেন। তিনি তখনই ঘোষণা দেন, “এই গ্রাম এবং এই বন ছেড়ে আমরা কোথাও যাবো না। আমরা বনের সন্তান, বন ছাড়া আমরা বাঁচতে পারবো না”।
এছাড়াও ১৯৬৭ সালে তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের গর্ভনর মোনায়েম খাঁনের আদিবাসীদের উচ্ছেদ এবং পুনর্বাসনের ঘোষনা, ১৯৬৮ সনে পুনরায় চুনিয়া গ্রাম উচ্ছেদ ও ক্ষতিপূরণ প্রদানের নোটিশ করা হয়েছিল। ১৯৭২ সনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর  মন্ত্রীপরিষদ নিয়ে সদ্য স্বাধীনতা প্রাপ্ত বাংলাদেশের সংবিধান রচনা করার উদ্দেশে দোখলায় আসেন। তখনও শেখ মুজিব নিজেই ঘোষনা দিয়েছিলেন  আদিবাসী গ্রাম উচ্ছেদ হবেনা বলে।
অবশেষে ১৯৮০ সালে জিয়ার সামরিক শাসন আমলে সামরিক আইন অনুযায়ী আবার উচ্ছেদের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সবক্ষেত্রেই দৃঢ় মনোবলের অধিকারী বাবু পরেশ চন্দ্র মৃ এলাকার লোকজনদের সংগঠিত করে সরকারের বিভিন্ন দফতরে প্রতিবাদ লিপি পেশ করে সৎসাহস দেখিয়েছেন, সফল হয়েছেন। একারণেই তিনি গারো নেতা, একারণেই তিনি আবিমানি ‘গারো রাজা’।

সর্বশেষ আপডেটঃ ০৮. মার্চ ২০২১ ০৩:০৭:এএম ৪ বছর আগে
আজ শিলাবৃষ্টি হতে পারে - Ekotar Kantho

আজ শিলাবৃষ্টি হতে পারে

একতার কন্ঠ ডেস্কঃ দেশের কোথাও কোথাও আজ শিলাবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সেই সঙ্গে বিক্ষিপ্তভাবে কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়।

আবহাওয়ার সার্বিক পর্যবেক্ষণে বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

রোববার সকাল ৬টা পর্যন্ত নেত্রকোনায় সামান্য ও সিলেটে সর্বোচ্চ ৩০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

সংবাদ সূত্রঃ যুগান্তর অনলাইন নিউজ পোর্টাল

সর্বশেষ আপডেটঃ ০৭. মার্চ ২০২১ ১০:০৭:পিএম ৪ বছর আগে
কপিরাইট © ২০২২ একতার কণ্ঠ এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি ।